‘দ্য বব্স’-এ পিপীলিকা
৩ মে ২০১৪ডয়চে ভেলের ‘দ্য বব্স‘ প্রতিযোগিতায় ভোট দেয়া যায় খুব সহজেই৷ এজন্য ভিজিট করুন www.thebobs.com/bengali ঠিকানা৷ এরপর সাইটটিতে ‘লগ-ইন' করুন ফেসবুক, টুইটার, ওপেন আইডি, ভিকন্টাক্ট কিংবা ডয়চে ভেলের আইডি ব্যবহার করে৷ ‘লগ-ইন' এর পর বিভিন্ন বিভাগে গিয়ে পছন্দের প্রার্থীদের ভোট দেয়া যায়৷
২ মে পর্যন্ত ভোটের যে ফলাফল তাতে ‘মোস্ট ক্রিয়েটিভ অ্যান্ড অরিজিনাল' বিভাগে পিপীলিকা ডটকম রয়েছে দ্বিতীয় অবস্থানে৷ প্রথম অবস্থানে থাকা ইউক্রেনীয় ফেসবুক পাতার সঙ্গে ভোটের ব্যবধানও অনেক৷ তাই আগামী কয়েকদিন ব্যাপক ভোট না পেলে পিপীলিকার পক্ষে ‘পিপলস চয়েস' অ্যাওয়ার্ড জয় দুরূহ হয়ে পড়বে৷ পিপীলিকাসহ প্রতিযোগিতায় থাকা অন্যান্য বাংলা ওয়েবসাইট, ফেসবুক পাতা বা অনলাইন উদ্যোগে ভোট দেয়া যাবে ৭ মে অবধি৷
পিপীলিকা কী?
পিপীলিকা ডটকমে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, ‘‘পিপীলিকা বাংলাদেশের প্রথম এবং একমাত্র অনুসন্ধান ইঞ্জিন যা বাংলা ও ইংরেজী দুই ভাষাতেই কাজ করতে সক্ষম৷ এই উন্মুক্ত ওয়েব সার্ভিসটি সারা দেশের সাম্প্রতিক গ্রহণসাধ্য তথ্য অনুসন্ধান করতে সহায়তা করে৷ এটি দেশের প্রধান বাংলা ও ইংরেজী পত্রিকার সংবাদ, বাংলা ব্লগ, বাংলা উইকিপিডিয়া ও সরকারি তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিশ্লেষণ ও সংরক্ষণ করে৷ পিপীলিকাতে বাংলা তথ্য বিশ্লেষণ ও অনুসন্ধানের উপর গুরুত্ব দেয়ার চেষ্টা করা হয়েছে৷''
আরো যারা পিছিয়ে আছে
দ্য বব্স প্রতিযোগিতার অনলাইন ভোটাভুটিতে ২ মে পর্যন্ত ‘সেরা ব্লগ' বিভাগে মুক্ত-মনা ব্লগ দ্বিতীয় অবস্থানে, ‘সেরা সোশ্যাল অ্যাক্টিভিজম' বিভাগে গণজাগরণ মঞ্চ পঞ্চম অবস্থানে, ‘রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডার্স' বিভাগে রাসেল-এর ব্লগ পঞ্চম অবস্থানে এবং গ্লোবাল মিডিয়া ফোরাম বিভাগে ‘উইমেন চ্যাপ্টার' তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে৷ তবে ‘সেরা উদ্ভাবন' বিভাগে ভোটে প্রথম অবস্থানে রয়েছে বাংলাব্রেইল প্রকল্প৷ বাংলা ভাষার এসব প্রতিযোগীকে এগিয়ে নিতে প্রয়োজন নিয়মিত ভোট৷ ভোট দিতে ক্লিক করুন এখানে৷
উল্লেখ্য, ডয়চে ভেলের দ্য বব্স প্রতিযোগিতা শুরু হয় ২০০৪ সালে৷ এরপর ২০০৯ সালে এই প্রতিযোগিতায় বাংলা ভাষা যোগ হয়৷ বাংলা ভাষার বিভিন্ন ব্লগ, অনলাইন উদ্যোগ ইতোমধ্যে দ্য বব্স প্রতিযোগিতায় সাড়া জাগিয়েছে৷