আলোর ঝরনাধারায় স্বাগত ২০২২
করোনার সংক্রমণ বেড়ে চলায় বাঁধনহারা উৎসবে এবার নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে পারেননি অনেকেই৷ তবে বিশ্বের বড় শহরগুলোতে আতশবাজির কমতি ছিল না৷
সিডনি
সবার আগে নববর্ষের আনন্দ উপভোগ করেন অস্ট্রেলিয়াবাসী৷ ১২টা এক মিনিটে সিডনির অপেরা হাউজ ও হারবার ব্রিজ ঘিরে আলোর বন্যা বয়ে যায়৷
টোকিও
দক্ষিণ টোকিওর কামাকুরায় একটি বৌদ্ধমন্দিরে প্রদীপ জ্বালিয়ে নতুন বছরকে স্বাগত জানান মানুষ৷
হারবিন
চীনের হারবিনে আইস অ্যান্ড স্নো ফেস্টিভ্যালের ভেন্যুকে ঘিরে চলে আতশবাজি৷
তাইপে
তাইওয়ানের তাইপে শহরে ১০১ তলা ভবন থেকে বয়ে যায় আলোর ঝরনা৷
ব্যাংকক
মনোমুগ্ধকর আতশবাজি ছিল থাইল্যান্ডের ব্যাংককের চাও প্রায়া নদীর উপরে৷
মস্কো
মস্কোর ক্রেমলিনে রেড স্কয়ারের আকাশ আলোকিত হয়ে ওঠে আতশবাজিতে৷ তবে কর্তৃপক্ষের নিষেধাজ্ঞায় শহরের রাস্তাঘাট ছিল জনশূন্য৷
আল মারজান দ্বীপ
সংযুক্ত আরব আমিরাতের আল মারজান দ্বীপের আতশবাজি এবার হার মানিয়েছে সবাইকে৷ ১৫ হাজার ড্রোনের সাহায্যে আকাশের চার দশমিক সাত কিলোমিটার এলাকাজুড়ে চলে আলোর চোখ ধাঁধানো খেলা, যা নাম লিখিয়েছে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড বইয়ে৷
লন্ডন
মিলেনিয়াম ব্রিজ ও সেন্ট পল’স ক্যাথিড্রালে লাইট শো উপভোগ করেন লন্ডনবাসী৷
নিউ ইয়র্ক
টাইমস স্কয়ারে নেচে গেয়ে নতুন বছরকে স্বাগত জানান নিউ ইয়র্কবাসী৷
বার্লিন
প্রতি বছরের মতোই আতশবাজির আয়োজন করা হয়েছিল বার্লিনের ব্রান্ডেনবুর্গ ফটকে৷ তবে সেখানে কোনো দর্শনার্থী ছিল না৷