প্রতিবাদের ভয়ানক চাপে ট্রাম্প
জর্জ ফ্লয়েড হত্যার প্রতিবাদ আরো তীব্র হচ্ছে৷ ওয়াশিংটনে হোয়াইট হাউজ ঘিরেও চলছে প্রতিবাদ, বিক্ষোভ এবং যুক্তরাষ্ট্রে কৃষ্ণাঙ্গদের ওপর পুলিশের নির্যাতন বন্ধ করার দাবি৷ দেখুন ছবিঘরে...
নিরাপত্তাকর্মীদের মুখোমুখী
হোয়াইট হাউজের সামনে নিরাপত্তাকর্মীদের সামনে বসেই চলছে জর্জ ফ্লয়েড হত্যার প্রতিবাদ৷
শ্বাস নিতে দাও
হোয়াইট হাউজের কাছের এক ভবনে আলো দিয়ে লেখা, ‘‘আমরাা শ্বাস নিতে পারছি না৷’’ মৃত্যুর আগে জর্জ ফ্লয়েড বারবার বলছিলেন, ‘‘আমি শ্বাস নিতে পারছি না৷’’ বিক্ষুব্ধ সব মানুষের মনে ফ্লয়েডের সেই আকুতির প্রতিধ্বনি৷
প্রতিবাদের গণজোয়ার
ক্যাপিটলের সামনে বিক্ষোভকারীদের বিশাল মিছিল৷
নিরাপত্তাকর্মীদের সঙ্গে বাদানুবাদ
হোয়াইট হাউজের সামনে বাধা পেয়ে নিরাপত্তাকর্মীদের সঙ্গে বাদানুবাদে জড়িয়ে পড়েন কয়েকজন বিক্ষোভকারী৷
সুশৃঙ্খল প্রতিবাদ
হোয়াইট হাউজের কাছে নিরাপত্তারক্ষীদের সামনে সুশঙ্খলভাবে দাঁড়িয়ে প্রতিবাদ৷
আগ্রাসন নেই, নেই উগ্রতা
নিরাপত্তার্মীরা পালন করছেন তাদের দায়িত্ব, তাদের সামনেই চলছে শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ, বিক্ষোভ৷ বিক্ষোভকারীদের কয়েকজন শ্লোগান দিচ্ছিলেন হাঁটু গেড়ে বসে৷
হোয়াইট হাউজের পার্কে
হোয়াইট হাউজের কাছের ল্যাফায়েট পার্কেও বিক্ষোভকারীদের ভীড়৷
নীরবতা মানে প্রশ্রয়
অনেক প্রতিবাদকারী মনে করেন, এমন ঘটনার পরও নীরব থাকা মানে পুলিশের সহিংসতাকে সমর্থন জানানো৷ তাই একজনের জুতোয় লেখা, ‘‘ নীরবতা = সহিংসতা৷’’
নিরাপত্তাকর্মিরা শত্রু নন
অনেক নিরাপত্তাকর্মীর মাস্ক ছিল না৷ তাদের করোনা ভাইরাস থেকে বাঁচাতে মাস্ক নিয়ে এসেছেন বিক্ষোভকারীরা৷
ট্রাম্পের হোটেলে
ওয়াশিংটনে ট্রাম্প ইন্টারন্যাশনাল হোটেলের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশ৷
মানবতাপ্রেম
হোয়াইট হাউজের কাছে পড়ে আছে কোনো এক প্রতিবাদকারীর ফেলে যাওয়া কোট-পিন, সেখানে লেখা, ‘‘#প্রতিবেশীকে ভালোবাসো (কোনো ব্যতিক্রম নয়)৷