1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের গুরুত্ব

হারুন উর রশীদ স্বপন, ঢাকা১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৩

প্রচলিত সংবাদ মাধ্যমের পরিবেশিত তথ্য দিয়ে এখন আর সব কিছু নিয়ন্ত্রণ করা যাবে না৷ ব্যক্তি নিজেই এখন তথ্য পরিবেশন করতে পারেন৷ কাদের মোল্লার ফাঁসির দাবিতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সহায়তায় ব্লগাররা তাই প্রমাণ করল৷

https://p.dw.com/p/17aV2
ছবি: Getty Images

শুক্রবার ঢাকার শাহবাগে কাদের মোল্লার ফাঁসির দাবিতে গণ জমায়েতের চতুর্থ দিন৷ এদিন হবে মহাসমাবেশ৷ মঙ্গলবার দুপুরে রায় ঘোষণার পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ফেসবুক, টুইটার এবং ব্লগে ব্লগাররা সেচ্চার হন৷ বিকেলেই তাঁরা শাহবাগে দাঁড়িয়ে যান প্রতিবাদী ব্যানার হাতে৷ প্রচলিত গণমাধ্যম তখনও ছিল নিরব৷ আর সেই প্রতিবাদ র‌্যালি এখন পরিণত হয়েছে গণজাগরণে৷ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্কের বিভাগের অধ্যাপক ইমতিয়াজ আহমেদ ডয়চে ভেলেকে বললেন, ‘‘এ এক নতুন দিক৷ তরুণরা দেখাল সংগঠিত হওয়ার নতুন পথ, আমাদের এই বাংলাদেশেই৷''

তিনি বলেন, ‘‘সামনের দিনগুলোতে এই বিকল্প গণমাধ্যমের ব্যবহার আরো বাড়বে৷ কোনো তথ্য গোপন করা যাবে না৷ ব্যক্তিই ছড়িয়ে দেবে খবর, প্রতিবাদ সব কিছু৷'' তাঁর মতে, তরুণদের এই প্রতিবাদ থেকে সব পক্ষকে সচেতন হতে হবে৷ যুদ্ধাপরাধের বিচারে প্রসিকিউশন এবং তদন্ত সংস্থাকে হতে হবে আরো মনোযোগী৷

অধ্যাপক ইমতিয়াজ আহমেদ বলেন, ‘‘এই জাগরণ এখন সারা দেশে৷ তরুণরা যেন যুদ্ধাপরাধের সুষ্ঠু বিচারের অতন্দ্র প্রহরী৷ আর তাদের হাতেই আছে আধুনিক যোগযোগ প্রযুক্তি৷ তাই যেখানেই তারা দেখবে ঠিকঠাক মতো হচ্ছে না, সেখানেই সংগঠিত হবে৷ প্রতিবাদ জানাবে৷''

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য