স্বাধীনতা দিবস উদযাপন
শ্রদ্ধা আর ভালবাসায় পালিত হচ্ছে স্বাধীনতা দিবস৷
স্বাধীনতার ৪৭ বছর
একাত্তরের মুক্তিযু্দ্ধে শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাচ্ছে পুরো দেশ৷ ২৬ মার্চ ভোরের আলো ফোটার মুহূর্তে সাভার স্মৃতিসৌধে ৩১ বার তোপধ্বনির মাধ্যমে স্বাধীনতা দিবসের কর্মসূচি শুরু হয়৷
ছোট বড় সবার উপস্থিতি
অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, বিরোধী দলীয় নেত্রীসহ সকল শ্রেণি, পেশার মানুষ জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শহিদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জানিয়েছেন৷ বাদ যায়নি ছোট শিশুরাও৷ তারাও গিয়েছিল মা-বাবার সঙ্গে৷
গুগল ডুডলেও স্বাধীনতা দিবস
এই প্রথমবারের মতো গুগলের ডুডলে স্থান পেয়েছে বাংলাদেশ৷ স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে ডুডলকে লাল-সবুজে সাজানো হয়েছে৷ এতে দেখা যাচ্ছে, সবুজ পটভূমিতে একটি শিশু তার মা-বাবার সঙ্গে আনন্দ করছে৷ বাবার হাতে বাংলাদেশের পতাকা৷
একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ
ত্রিশ লক্ষ শহিদ আর দু’লক্ষ মা বোনের ইজ্জতের বিনিময় বাঙালি জাতি পেয়েছে একটি দেশ – যার নাম বাংলাদেশ৷
অবিসংবাদিত নেতা
২৫ মার্চের গভীর রাতে ধানমন্ডির ৩২ নম্বরের বাড়িতে গ্রেপ্তার হওয়ার আগেই বাঙালির অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন৷ তাঁর ডাকে সাড়া দিয়ে প্রশিক্ষণহীন নিরস্ত্র বাঙালি যেভাবে একটি সুশৃঙ্খল, অত্যাধুনিক, সমরাস্ত্রে সজ্জিত সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছিল, পৃথিবীর ইতিহাসে তা বিরল৷
নারী মুক্তিযোদ্ধা
শুধু পুরুষরাই নয়, স্বাধীনতা যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল নারীরাও৷ তাঁরাও অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করেছেন৷ যোদ্ধাদের কাছে পৌঁছে দিয়েছেন গোপন খবর৷ নারীরা কাজ করেছেন চিকিৎসক হিসেবে, সেবিকা হিসেবে৷