ইউরোপের যেখানে ছবি তুলতে সবাই ভালোবাসে
প্রতিদিন অন্তত আশি মিলিয়ন ছবি ইন্সটাগ্রামে প্রকাশ করা হয়৷ এই ছবিঘরে থাকছে ইউরোপের সাতটি জায়গার কথা, যেখানে মানুষ ছবি তুলতে ভালোবাসেন৷
সপ্তম: বার্লিনের ব্রান্ডেনবুর্গ গেট
ইউরোপের ইতিহাসের কথা চিন্তা করছে এটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এক স্থান ছিল এবং এখনো আছে৷ জার্মানির ঐক্যের এই প্রতীক গোটা বিশ্বেই স্বীকৃত৷ বার্লিনের এই গেটের সামনেই সবচেয়ে বেশি ছবি তোলা হয়৷
ষষ্ঠ অবস্থান: এথেন্সে প্রাচীন গ্রিসের নগরদুর্গ
প্রত্যেক প্রাচীন গ্রিক শহরের একটি করে নগরদুর্গ রয়েছে, যেগুলো সমতল থেকে উঁচুতে তৈরি করা হয়েছিল৷ তবে এথেন্সের এই নগরদুর্গটি গোটা বিশ্বে পরিচিত এবং ইউরোপের অন্যতম পরিচিত প্রাচীন পর্যটন আকর্ষণ৷
পঞ্চম অবস্থান: মস্কোর রেড স্কয়ার
মস্কোর কেন্দ্রে অবস্থিত রেড স্কয়ার ৩৩০ মিটার লম্বা এবং সত্তর মিটার বিস্তৃত৷ ইন্সটাগ্রামে এই স্থাপত্যের ছবি প্রচুর দেখা যায়৷
চতুর্থ অবস্থান: রোমের কলোসিয়াম
রোমে এত বেশি প্রাচীন স্থাপনা আছে যে, সেগুলো সংরক্ষণ এবং সংস্কার করা নগর কর্তৃপক্ষের কাছে দুরুহ এক ব্যাপার৷ তবে কলোসিয়ামটি সম্প্রতি সংস্কার করা হয়েছে৷ এটা বিশ্বের সবচেয়ে বড় অ্যাম্ফিথিয়েটার৷
তৃতীয় অবস্থান: বার্সেলোনার সাগরাদা ফামিলিয়া
এটা সম্ভবত বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় কনস্ট্রাকশন সাইট৷ ১৮৮২ সালে আন্টনি গাওড এই চার্চের কাজ শুরু করেন৷ তবে তাঁর মৃত্যুর পর চার্চের কাজ থমকে যায়৷ এখন ২০২৬ সালে গাওডের শততম মৃত্যুবার্ষিকীর আগে কাজ শেষ করার পরিকল্পনা করা হয়েছে৷
দ্বিতীয় অবস্থান: লন্ডনের টাওয়ার ব্রিজ
গত ১২০ বছর যাবত এই টাওয়ার ব্রিজ লন্ডনের প্রতীক হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে৷ ইন্সটাগ্রামে এখানকার অসংখ্য ছবি রয়েছে৷
প্রথম অবস্থান: প্যারিসের আইফেল টাওয়ার
আইফেল টাওয়ার শুধু ভালোবাসার শহর প্যারিস নয়, গোটা ফ্রান্সের প্রতীক৷ প্রতিবছর এই টাওয়ারে উঠতে টিকিট কাটেন সাত মিলিয়ন মানুষ৷ এটি গোটা বিশ্বে টাকার বিনিময়ে প্রদর্শন করা স্থাপনাগুলোর মধ্যে প্রথম অবস্থানে রয়েছে৷