ঈদের সাজে দিল্লির জামে মসজিদ
দিল্লির জামে মসজিদ সেজে উঠেছে আলোয়। একসঙ্গে ২৫ হাজার মানুষ ইফতার করেছেন চাতালে। সেজে উঠেছে পুরনো দিল্লির এই এলাকা।
আলোকিত জামে মসজিদ
লাল পাথরে তৈরি জামে মসজিদ সাজানো হয়েছে হলুদ আলো দিয়ে। ঈদের আগে প্রস্তুতি তুঙ্গে।
একসঙ্গে ইফতার
রমজান মাসের শেষ দুই দিন জামে মসজিদের চাতালে বসে ইফতার করেছেন প্রায় ২৫ হাজার মানুষ। ইফতারের পর একসঙ্গে নামাজ পড়েছেন তারা।
সপিরবার ইফতার
এভাবেই পরিবার নিয়ে জামে মসজিদের চাতালে জড়ো হয়েছিলেন হাজারো মানুষ। রোজার পরে শুরু হয়েছে খাওয়াদাওয়া।
সকলে স্বাগত
শুধু মুসলিম নয়, অন্য ধর্মের মানুষও ইফতারে যোগ দিয়েছিলেন। খাবার ভাগাভাগি করে খাওয়াই ইফতারের রীতি।
ছোটদের নামাজ
বাবা-মায়ের সঙ্গে মসজিদে এসে নামাজ পড়ছে দুই খুদে। পরিবারের সকলের সঙ্গে তারাও রোজা রেখেছিল।
মিনা বাজার
জামা মসজিদের দুই নম্বর গেট থেকে মিনা বাজারের দৃশ্য। খাবার থেকে পোশাক-- সব বিক্রি হচ্ছে এখানে। উপচে পড়েছে ভিড়।
জুতোর দোকান
জুতোর ভিড়ে ঢাকা পড়ে গেছেন দোকানদার। ঈদের আগে এই সব জুতো বিক্রি হয়ে যাবে বলে মনে করছেন তিনি।
কাপড়ের দোকান
ঈদের আগে ভিড় উপচে পড়েছে জামা কাপড়ের দোকানের সামনে। ছোটদের জন্য বিক্রি হচ্ছে কুর্তা-পাজামা।
মুঘলাই বিরিয়ানি
ভারতের বিভিন্ন প্রান্তে নানা ধরনের বিরিয়ানি পাওয়া যায়। দিল্লিতে মেলে মুঘলাই বিরিয়ানি। মিনা বাজারে তেমনই বিরিয়ানি নিয়ে বসে আছেন এই ব্যক্তি।
শরবত-এ-মহব্বত
দুধ, রুহ আফজা, তরমুজ-সহ একাধিক ফল দিয়ে তৈরি হয় শরবত-এ-মহব্বত। ইফতারের সবচেয়ে সুস্বাদু এই শরবত।
করিমের গলি
জামে মসজিদের ঠিক উল্টো দিকে করিম, আল জওহর রেস্তোরাঁর গলি। ঈদ উপলক্ষে এভাবেই সাজানো হয়েছে সেই গলি।
ইফতারের স্টল
ইফতার উপলক্ষে মিষ্টির দোকানের সামনে তৈরি হয়েছে এই স্টল।
শাহি টুকরা
দিল্লির শাহি কা টুকরা অন্যতম বিখ্যাত মিষ্টি। পাঁউরুটি, দই, গুড়, ঘি দিয়ে তৈরি হয় এই মিষ্টি। দেওয়া হয় প্রচুর পরিমাণ শুকনো ফল।
শিরমালের কামাল
খোয়া, দুধ, শুকনো ফল দিয়ে তৈরি হয় এই রুটি। স্বাদে অল্প মিষ্টি। কোরমার সঙ্গেও যেমন খাওয়া যায় এই রুটি, তেমনই শুধু শুধুও খেয়ে ফেলা যায়। জামে মসজিদের উল্টো দিকের গলিতে শিরমালের এই দোকান শতাব্দী প্রাচীন।
বইয়ের দোকানে
বইয়ের দোকানে ইফতারে বসেছেন সমস্ত কর্মীরা। দরিয়াগঞ্জের এই ইসলামিক বইয়ের দোকান বিখ্যাত।
দিল্লির কাবাব
কাবাবের জন্য বরাবরই বিখ্যাত দিল্লি। তবে জামে মসজিদের সামনে এই কাঠি কাবাব এক কথায় লা জবাব।