ওয়ারি ধর্ষণকাণ্ডে মৃত্যুদণ্ডের রায়
৯ মার্চ ২০২০বিজ্ঞাপন
২০১৯ সালের ৫ জুলাই সন্ধ্যাবেলা থেকে নিখোঁজ হয় ছয় বছর বয়েসি সামিয়া ইফরিন৷ পরে, ওয়ারি অঞ্চলের বনগ্রামের একটি নয়তলা ভবনের একটি খালি ফ্ল্যাট থেকে তার মৃতদেহ উদ্ধার করে পুলিশ৷
পুলিশ জানায়, মৃতদেহের মুখে ও গলায় অসংখ্য আঘাতের চিহ্ন ছিল৷ সামিয়ার মৃতদেহ ময়না তদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়৷
ঘটনার দুই দিন পর, সামিয়া ধর্ষণ ও খুনের মূল অভিযুক্ত হারুন উর রশিদকে কুমিল্লা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়৷
নভেম্বর মাসের ৫ তারিখ ঘটনার অভিযোগপত্র জমা দেন পুলিশের তদন্তকারী কর্মকর্তা৷ জানা যায়, পেশায় দোকানদার হারুন প্রথমে ছয় বছরের সামিয়াকে ধর্ষণ করে ও পরে একটি দড়ি দিয়ে তাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে৷
সোমবার ঢাকার নারী ও শিশু নিপীড়ন বিষয়ক বিচারক কাজী আবদুল হান্নান মৃত্যুদণ্ডের ঘোষণা দেন৷
এসএস/কেএম (সূত্র: বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডট কম)