কলকাতার সঙ্গে জুড়ে গেছে বায়ার্ন মিউনিখ
১৯ নভেম্বর ২০১০২০০৫ সালে বায়ার্নের ‘খুদে' টিম জিতে নিয়েছিল আইএফএ শিল্ড৷ তারপর থেকে বিভিন্ন রূপে, নতুন সাজে কলকাতার সঙ্গে যোগাযোগ রেখে চলেছে বায়ার্ন৷ ২০০৮ সালের মে মাসে জার্মানির বিশ্বকাপ টিম ও বায়ার্নের গোলকিপার অলিভার কান তাঁর পেশাদারী জীবনের শেষ ম্যাচ খেলেছিলেন কলকাতারই যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনে, প্রায় ১ লক্ষ ২০ হাজার দর্শকের সামনে৷ বায়ার্নের সেকেন্ড টিম ২০০৯ সালের জানুয়ারি মাসে ৯ দিনের জন্য পশ্চিমবঙ্গে এসেছিল৷ শুধু খেলা নয়, পশ্চিমবঙ্গে ফুটবল অ্যাকাডেমি গড়ে তোলার ক্ষেত্রেও সক্রিয় হতে চায় বায়ার্ন৷
দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক মানেই শুধু প্রধানমন্ত্রী-প্রেসিডেন্টের সফর, হাসিমুখে হাত মেলানো, লোকচক্ষুর অন্তরালে চুক্তি স্বাক্ষর নয়৷ খেলার মাঠেও গড়ে ওঠে নিবিড় সম্পর্ক, যেমনটা কলকাতার সঙ্গে জার্মানির বায়ার্ন মিউনিখ ফুটবল ক্লাবের দীর্ঘ সম্পর্কের ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে৷
এরপর গত ১৭ই নভেম্বর ‘বায়ার্ন অলস্টার্স' টিম যুব-ভারতী ক্রীড়াঙ্গনে খেললো ‘ইস্টবেঙ্গল অলস্টার্স'এর বিরুদ্ধে৷ এই ম্যাচ থেকে যে আয় হলো, তা কলকাতার পথশিশুদের কল্যাণে দান করা হল৷ ইস্টবেঙ্গলকে ১০-৩ গোলে হারালো বায়ার্ন দল৷ এর মধ্যে ৪টি গোল করলেন পাউলো স্যার্খিয়ো৷ দলে ছিলেন ৬ জন বিশ্বকাপ তারকা৷ পাউল ব্রাইটনার, আন্দ্রেয়াস ব্রেমে ছাড়াও কলকাতা দেখতে পেল স্টেফান রয়টার, হান্স ফ্ল্যুগলার, রাইমন্ড আউমানের মত তারকা খেলোয়াড়দের খেলা৷
প্রতিবেদন: সঞ্জীব বর্মন
সম্পাদনা: আব্দুল্লাহ আল ফারূক