কলকাতায় রাশিয়া-অ্যামেরিকার সহাবস্থান
আন্তর্জাতিক কূটনীতি যা-ই হোক, কলকাতা বইমেলায় পাশাপাশি রাশিয়া-অ্যামেরিকার বইয়ের স্টল। থিমরাষ্ট্র বাংলাদেশ।
রাশিয়ার প্যাভেলিয়ন
কলকাতা আন্তর্জাতিক বইমেলায় রাশিয়ার প্যাভেলিয়ন। ভিড়ও হচ্ছে যথেষ্ট।
প্যাভেলিয়নের ভিতরে
কলকাতার সঙ্গে মস্কোর সম্পর্ক বহুদিনের। কলকাতার গোর্কি সদন গুরুত্বপূর্ণ সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান। লড়াইয়ের আবহে রাশিয়ার স্টল হবে কি না, তা নিয়ে বিতর্ক ছিল। কিন্তু শেষপর্যন্ত রাশিয়ার স্টল খোলা হয়েছে।
অ্যামেরিকার স্টল
রাশিয়ার প্যাভেলিয়ন থেকে ঢিল ছোঁড়া দূরত্বে অ্যামেরিকার প্যাভেলিয়ন। সেখানেও ভিড় হচ্ছে যথেষ্ট।
সহাবস্থানের সংস্কৃতি
কলকাতা বরাবরই সহাবস্থানের সংস্কৃতিকে লালন করে। লড়াইয়ের আবহেও তার ব্যতিক্রম হয়নি। রাশিয়ার নাগরিকরা অ্যামেরিকার স্টলেও যাচ্ছেন। মার্কিন প্যাভেলিয়নে থাকছেন অ্যামেরিকান সেন্টারের ডিরেক্টর অ্যাড্রিয়ান প্র্যাট।
থিম রাষ্ট্র বাংলাদেশ
শেখ মুজিবর রহমানের শতবর্ষ এবং বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের সুবর্ণজয়ন্তীর কথা মাথায় রেখে এবারের কলকাতা বইমেলার থিম বাংলাদেশ।
বাংলাদেশে বিশাল ভিড়
প্রতিবারই বাংলাদেশের নতুন বইয়ের দিকে নজর থাকে কলকাতার। এবার ভিড় হচ্ছে আরো বেশি।
পাশেই জাপান
আন্তর্জাতিক বইয়ের স্টলে জায়গা করে নিয়েছে জাপান, ইটালির মতো দেশগুলিও। এক সাংস্কৃতিক মেলবন্ধন ঘটেছে মেলার মাঠে।
এবং ইরান
অ্যামেরিকার প্যাভেলিয়নের খানিক দূরেই ইরানের স্টল। ইরানের নানা বই পাওয়া যাচ্ছে সেখানে। আর তার ঠিক পাশেই হিসপ্যানিক কাউন্টার।
জেগে উঠেছে মেলা
গত দুই বছর করোনার জন্য বইমেলা ঠিক মতো হতে পারেনি। বহুদিন পর পুরনো সাজে ফিরে এসেছে কলকাতা বইমেলা।
বই এবং সেলফি
সেলফি ছাড়া বইমেলা এখন ভাবাই যায় না। বিশাল বইয়ের দেওয়ালের সামনে সেলফি তুলছেন দর্শকরা। সঙ্গে গানবাজনা, খাওয়াদাওয়া তো আছেই।