খাদ্যদ্রব্যের কারখানাগুলোতে সিসি ক্যামেরা
১৭ জুলাই ২০১৯খাদ্যদ্রব্য ভেজাল মেশানো প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে কী ধরনের ব্যবস্থা নেয়া উচিত? সে সম্পর্কে মোহাম্মদ হারুনূর রশীদ লিখেছেন
‘‘‘কঠোরতম ব্যবস্থা নেওয়া হোক৷আর আমিনূর রশীদ মনে করেন অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন কিন্তু ব্যবস্থাটাও ভেজাল মুক্ত হওয়া প্রয়োজন৷
আর যদি ভেজাল মেশানো প্রমাণিত হয় তবে এদের লাইসেন্স বাতিল করে দৃষ্টান্তমুলক শাস্তির ব্যবস্হা করা উচিত৷ যাতে আর কখনও কেউ মানুষের জীবন ও স্বাস্হ্যকে বলি দিয়ে ব্যবসা করতে না পারে''- দিনা সাঈদা৷
‘‘খাদ্যদ্রব্য উৎপাদন কারখানাগুলোতে সিসি ক্যামেরা বসিয়ে তা জনগণের জন্য উন্মুক্ত করার প্রস্তাব দিয়েছেন পাঠক মুকুল হোসেন৷
খাবার ভেজাল মেশানো অপরাধীদের কে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া উচিত'' –রবিউল ইসলাম৷
আর সুদিপ্তা সাহার পরামর্শ ,শুধু দুধ নয়,দুধ ছাড়াও দেশের বেশিরভাগ খাবারে ভেজাল রয়েছে।এ বিষয়ে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা নেয়া উচিৎ।
বাংলাদেশে আইন থাকলেও আিনের প্রয়োগ নেই তা স্বরণ করিয়ে দিয়ে রাজীব লিখেছেন, ‘‘অনেক কিছুই করা উচিৎ কিন্তু বাংলাদেশ বলে কথা, কেউ না কেউ টাকা খেয়ে এদেরকে অবশ্যই পার করে অবশ্যই দিবে৷''
‘এমন ব্যবস্থা নেয়া উচিৎ যা দেখে ভবিষ্যতে এমন কাজ আর কেউ না করতে পারে।'-এমএ রাজ্জাক৷
এদিকে মোহাম্মদ হোসেন লিখেছেন, আমি মনে করি কোম্পানিগুলিকে পাচ বছরের জন্য বন্ধ করে দেয়া উচিত তাতে তারা যদি একটু ভয় পায়৷
সংকলন: নুরুননাহার সাত্তার
সম্পাদনা: খালেদ মুহিউদ্দীন