1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

নিলুফার মঞ্জুরের মৃত্যু, আক্রান্ত জাফরুল্লাহ

২৬ মে ২০২০

করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ঢাকার সানবিমস স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ নিলুফার মঞ্জুর৷ তিনি এপেক্স গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা সৈয়দ মঞ্জুর এলাহীর স্ত্রী৷

https://p.dw.com/p/3clEH
ছবি: DW/S. Hossain

সোমবার রাত ১২টা ৫৫ মিনিটে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় নিলুফার মঞ্জুর মারা যান বলে জানায় বাংলাদেশে ডয়চে ভেলের কনটেন্ট পার্টনার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম৷ তার বয়স হয়েছিল ৭৪ বছর৷

নিলুফার ১৯৭৪ সালের ১৫ জানুয়ারি ঢাকার সানবিমস স্কুলের প্রতিষ্ঠা করেন, যা এখন দেশের অন্যতম সেরা ইংরেজি মাধ্যমের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচিত৷ তিনি সোশ্যাল মার্কেটিং কোম্পানির সঙ্গেও যুক্ত ছিলেন৷ মঞ্জুর এলাহী নিজেও করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত৷ তিনি এখন বাসায় আছেন বলে পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে৷

কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত হয়ে এর আগে দেশের অন্যতম শীর্ষ আরেক ব্যবসায়ী গোষ্ঠী এস আলম গ্রুপের পরিচালকদের একজন মোরশেদুল আলম (৬৫) মারা যান৷ মোরশেদুল এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান সাইফুল আলম মাসুদের বড় ভাই৷ তিনি এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংকের পরিচালক ছিলেন৷

এছাড়া, এনভয় গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান কুতুব উদ্দিন আহমেদ কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসা নিচ্ছে৷ আরেক ব্যবসায়ী হা-মীম গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ কে আজাদ এ রোগে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসা গ্রহণের পর সুস্থ হয়ে উঠেছেন৷

করোনা ভাইরাস শনাক্ত হবে ১৫ মিনিটে

ডা. জাফরুল্লাহ আক্রান্ত

গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন৷ তিনি নিজেই সংবাদমাধ্যমকে তার আক্রান্ত হওয়ার খবর নিশ্চিত করেছেন৷

বাংলাদেশে করোনা ভাইরাস প্রাদুর্ভাবের পর রোগ পরীক্ষার জন্য গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র থেকে ‘জিআর কোভিড-১৯ ডট ব্লট কিট' নামের একটি র‌্যাপিড টেস্টিং কিট আবিষ্কার করা হয়৷ তবে সেটি এখনো সরকারের ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের অনুমোদন পায়নি৷

জ্বর অনুভব করায় গণস্বাস্থ্যের কিট দিয়ে পরীক্ষা করলে ‘করোনা পজেটিভ' আসে বলে জানান জাফরুল্লাহ, তিনি নিজ বাসায় আইসোলেশনে আছেন৷ র‌্যাপিড কিট মূলত রক্তে করোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে তৈরি হওয়া অ্যান্টিবডি শনাক্ত করে৷ অবশ্য গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের দাবি, তাদের কিট অ্যান্টিজেনও শনাক্ত করতে পারে, সেজন্য নমুনা হিসেবে নিতে হয় শ্লেষ্মা বা লালা৷

গণস্বাস্থ্যের কিটে পরীক্ষার ক্ষেত্রে ৩০ শতাংশ পর্যন্ত ফলস পজেটিভ কিংবা ফলস নেগেটিভ রেজাল্ট আসে৷ মহামারীর এই সময়ে এরকম ভুল ফলাফল মারাত্মক পরিণতি ডেকে আনতে পারে বলে আশঙ্কা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের৷

এসএনএল/কেএম (বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম)

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য

আরো সংবাদ দেখান