প্রচণ্ড গরম ও বৃষ্টির মধ্যে পশ্চিমবঙ্গে ভোট
প্রচণ্ড গরম। তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়িয়েছে। তাই বিশেষ ব্যবস্থা নিয়েছিল কমিশন। এর মধ্যেই শুরু বৃষ্টি।
স্বস্তি দিতে কুলার
গরমের হাত থেকে ভোটদাতাদের স্বস্তি দিতে নির্বাচন কমিশন বুথে কুলারের ব্যবস্থা করেছিল। ভোটের লাইনে যাতে একটু ঠান্ডা হাওয়া পান ভোটদাতারা, তা নিশ্চিত করতেই এই ব্যবস্থা। আর পশ্চিমবঙ্গের ভোটকেন্দ্রগুলিতে সকাল থেকে লম্বা লাইনও পড়েছিল।
কালো মেঘ
কিন্তু বেলা একটু বাড়তে আকাশে কালো মেঘ। তারমধ্যেই এই নিরাপত্তারক্ষীরা সজাগ দৃষ্টি রাখছিলেন পরিস্থিতির দিকে।
শুরু হলো বৃষ্টি, বুথের সামনে জল
এরপর শুরু হলো তুমুল বৃষ্টিতে বুথের সামনে জল জমে গেল। সেই জল টপকে আসার জন্য সাহায্য করছেন নিরাপত্তা বাহিনীর কর্মীরা।
বৃষ্টির পর
বৃষ্টির পর গুমোট বাড়লো। অনেক জায়গায় জল জমলো। ফলে ভোট দিতে আসা মানুষরা কিছুটা অসুবিধার মধ্যে পড়লেন।
লম্বা লাইন
তা সত্ত্বেও বুথগুলিতে ছিল লম্বা লাইন। সকাল থেকেই মানুষ লাইনে দাঁড়িয়ে ভোট দিয়েছেন। গরম হোক বা বৃষ্টি, নিজেদের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগ করার ক্ষেত্রে তারা পিছিয়ে থাকেননি।
প্রচুর সংখ্যায় মেয়েরা
পুরুষদের মতো লাইনে নারীদের সংখ্যাও ছিল যথেষ্ট। তারাও ভোট দেয়ার ক্ষেত্রে পিছিয়ে ছিলেন না।
রবীন্দ্রনাথ, নেতাজির ছবির সামনে
বিভিন্ন প্রাইমারি ও সেকেন্ডারি স্কুলে ভোটগ্রহণ কেন্দ্র হয়েছিল। সেখানকার দেওয়ালে আঁকা ছিল রবীন্দ্রনাথ, নেতাজির ছবি। তার সামনেই লম্বা লাইন। সেখানে কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানদের প্রহরা। বিক্ষোভ, স্লোগান, অভিযোগ, তর্ক-বিতর্ক, বোমাবাজির বাইরে ভোটের আলাদা একটা মেজাজ ফুটে উঠেছিল এই সব বুথে।