বর্ণবাদের বিরুদ্ধে বিক্ষোভের মুখে যেসব স্মৃতিস্তম্ভ ও ভাস্কর্য
জর্জ ফ্লয়েডের মৃত্যুর পর ইউরোপ ও অ্যামেরিকায় বিক্ষোভকারীরা এমন কিছু ভাস্কর্য ও স্মৃতিস্তম্ভ ভেঙেছে বা নষ্ট করেছে, যেগুলো দাসপ্রথা ও ঔপোনিবেশিকতার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত বহন করে আসছিলো৷
রবার্ট ই লি
ভার্জিনিয়ার রিচমন্ডে কনফেডারেট জেনারেল রবার্ট ই লি এর স্মৃতিস্তম্ভের সামনে নাচছেন দুই ব্যালেরিনা কেনেডি জর্জ এবং আভা হলওয়ে৷ রাজ্যের গভর্নর রালফ নর্দাম এই স্মৃতিস্তম্ভ অপসারণের নির্দেশ দিয়েছেন৷
এডওয়ার্ড ক্লস্টন
সপ্তদশ শতকের ক্রীতদাস বাণিজ্যের সাথে জড়িত এডওয়ার্ড ক্লস্টনের ভাস্কর্যটি ব্রিটিনের ব্রিস্টলে বন্দরের কাছে ফেলে দেয় বিক্ষোভকারীরা৷
রাজা দ্বিতীয় লিওপোল্ড
বেলজিয়ামে সাবেক বেলজিয়াম রাজা দ্বিতীয় লিওপোল্ডের ক্ষতিগ্রস্ত মূর্তিটি অপসারণের কাজ চলছে৷ বিক্ষোভকারীরা এটিতে রঙ দিয়েছে এবং আগুন ধরিয়ে দিয়েছে৷
রবার্ট মিলিগান
মিউজিয়াম অফ লন্ডন ডকল্যান্ডস এর বাইরে রবার্ট মিলিগানের ভাস্কর্য কম্বল দিয়ে ঢেকে দিয়েছেন বিক্ষোভকারীরা৷
রবার্ট মিলিগান
লন্ডনের ক্যানারি ওয়ার্ফ এর কাছে মিউজিয়াম অফ লন্ডন ডকল্যান্ডস এর বাইরে রবার্ট মিলিগানের ভাস্কর্য অপসারণ করছে কর্মীরা৷
উইস্টন চার্চিল
লন্ডনে পার্লামেন্ট স্কয়ারের সামনে উইস্টন চার্চিলের ভাস্কর্য রয়েছে৷ বিক্ষোভকারীরা এই ভাস্কর্যের সামনে দাঁড়িয়ে শ্লোগান দিচ্ছে ‘ব্ল্যাক লাইফ ম্যাটার’৷ চার্চিলের বেশ কয়েকটি মূর্তির সামনেই এমন বিক্ষোভ হয়েছে৷
হেনরি গ্রেডি
জর্জিয়ার আটলান্টায় বিক্ষোভকারীরা হেনরি গ্রেডি’র ভাস্কর্য সরানোর জন্য শ্লোগান দিচ্ছে৷ গ্রেডি একজন সাংবাদিক ছিলেন, যিনি লিখেছিলেন দক্ষিণাঞ্চলে শ্বেতাঙ্গদের যে উচ্চবর্ণের আভিজাত্য রয়েছে, তা সারাজীবন বজায় রাখা উচিত৷