বর্ধমান বিস্ফোরণ ঘটনার তদন্ত নিয়ে আলোচনা টুইটারে
১৯ নভেম্বর ২০১৪বাংলাদেশের শীর্ষ বাংলা দৈনিক প্রথম আলো তাদের প্রতিবেদনে লিখেছে, ‘‘মৃত্যুদণ্ড ও যাবজ্জীবন সাজা পাওয়া পলাতক ১০ জঙ্গি এবং ৪১ শীর্ষ সন্ত্রাসীর তালিকা এনআইএ-কে দিয়েছে বাংলাদেশ৷ এ সব সন্ত্রাসী ভারতে অবস্থান করছে বলে সন্দেহ করা হচ্ছে৷ মঙ্গলবার পুলিশ সদর দপ্তর, একটি গোয়েন্দা সংস্থা ও র্যাবের সঙ্গে এনআইএ-র পৃথক বৈঠকে এ তালিকা দেওয়া হয়৷ এদিকে ভারতের বর্ধমানে বিস্ফোরণের ঘটনায় সন্দেহভাজন পলাতক ১১ জঙ্গির তালিকা নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে র্যাব ও পুলিশ৷ গত সোমবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বৈঠকে আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশকে এ তালিকা দেয় এনআইএ৷
জঙ্গি তালিকা দেয়ার খবরটি প্রাধান্য পেয়েছে প্রথম আলো, ইত্তেফাক ও ডেইলিস্টারে৷
আসাদ ইকবাল এনআইএ বাংলাদেশকে যে জঙ্গিদের তালিকা দিয়েছে সে সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন শেয়ার করেছেন৷
বিবিসি বাংলা একটু ভিন্ন আঙ্গিকে ছেপেছে খবরটি৷ সেখানে জঙ্গি ছিনতাইকারিদের বিষয়টি গুরুত্ব পেয়েছে৷
সেলিম সামাদ টুইটারে একটি প্রতিবেদন শেয়ার করেছেন, যেখানে বর্ধমান বিস্ফোরণে জড়িত সন্দেহে আটক খালিদ পাকিস্তানে প্রশিক্ষণ নিয়েছিল বলে উল্লেখ করা হয়েছে৷
অনীল কুমার টুইটারে লিখেছেন, বর্ধমান বিস্ফোরণ তদন্তে এনআইএ কিছুই করতে পারছে না৷
এস আর গাঙ্গুলী টুইটারে লিখেছেন, বর্ধমান বিস্ফোরণের হোতা সন্দেহভাজন মিয়ানমারের নাগরিক বাংলাদেশে জঙ্গি কার্যক্রম পরিচালনা করত৷
অনীল শঙ্খতনু মন্ডল জঙ্গি বিনিময়ের খবরটি শেয়ার করেছেন টুইটারে৷
সংকলন: অমৃতা পারভেজ
সম্পাদনা: দেবারতি গুহ