বাইশের একুশে শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা
পাকিস্তানি শাসকের বুলেটের সামনে দাঁড়িয়ে রাষ্ট্রভাষা বাংলার দাবিতে যারা জীবন উৎসর্গ করেছিলেন, প্রতিবারের মতো ২০২২-এর একুশে ফেব্রুয়ারিতেও শ্রদ্ধাভরে জাতি তাঁদের স্মরণ করছে৷
শিশুর শ্রদ্ধা
করোনাকালে বাংলা বর্ণমালার মাস্ক পরে শিশুটি একুশের ভোরে বাবার হাত ধরে শহীদ মিনারে গিয়েছে শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে৷
রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে ফুল নিবেদন
শহিদ মিনারে রাষ্ট্রপতির পক্ষে ফুল নিবেদন করেন তার সামরিক সচিব মেজর জেনারেল এস এম সালাহউদ্দিন ইসলাম৷ প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে যান তার সামরিক সচিব মেজর জেনারেল নকিব আহমদ চৌধুরী৷
ফুলে ফুলে সেজেছে বেদি
১৯৫২ সালের একুশে ফেব্রুয়ারি সালাম, বরকত, রফিকদের রক্তে রঞ্জিত হয়েছিল রাজপথ৷ সেই রক্তের বিনিময়েই এসেছে মাতৃভাষা বাংলার স্বীকৃতি আর তারই ধারাবাহিকতায় এসেছে ৭১ -এর স্বাধীনতা৷
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শ্রদ্ধা
পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠী উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করলে ফুঁসে ওঠে বাঙালি৷ বুকের রক্ত দিয়ে ছিনিয়ে আনে মায়ের ভাষার অধিকার৷ অবিস্মরণীয় এই দিনে সারা বিশ্বে এখন আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালিত হয়৷ আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে উপাচার্য মো. আখতারুজ্জামান কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন৷
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের স্বীকৃতি
একুশে ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতির জন্য ১৯৯৮ সালে জাতিসংঘে আবেদন করেন ক্যানাডা প্রবাসী দুই বাঙালি। ১৯৯৯ সালে ইউনেস্কোর প্যারিস অধিবেশনে ১৮৮টি দেশ এতে সমর্থন জানায়৷ ২০১০ সালে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে দিনটি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে পালনের সিদ্ধান্ত হয়৷
বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতাদের ভাষা শহিদের প্রতি শ্রদ্ধা
ভাষা শহিদ দিবসে কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতাদের শ্রদ্ধা নিবেদন৷
শিশুদের শ্রদ্ধা
একুশের ভোরে মায়ের সাথে শহিদ মিনারে শিশুরা৷
ভাষা শহিদের প্রতি সকলের শ্রদ্ধা
‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি, আমি কি ভুলিতে পারি’…। বাঙালি যাদের আত্মত্যাগে মাতৃভাষার অধিকার পেয়েছে, তাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছে পুরো বাংলাদেশ৷