বলা হচ্ছে, ১৮ হাজার তরুণের জীবন সংকটময় করার জন্য দায়ী ১০-১২ জনের এক ‘উড়োজাহাজ সিন্ডিকেট'৷
প্রায় সারাদিন কারওয়ান বাজার ও প্রবাসী বল্যাণ ভবনের সামনে বিক্ষোভের পর মালয়েশিয়ায় যেতে না পারা চাকরিপ্রার্থীরা আন্দোলন আপাতত স্থগিত করেছেন। প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুলের আশ্বাসে আস্থা রেখে বুধবার বিকেলে কর্মসূচি স্থগিত করেন তারা।
‘আমরা দুয়ারে দুয়ারে ঘুরতে ঘুরতে শেষ হয়ে গেছি'
আন্দোলনে অংশ নেয়া পারভেজ আলম ডয়চে ভেলেকে বলেন, ‘‘সরকারি খরচ ৭৯ হাজার হলেও আমাদের কাছ থেকে সিন্ডিকেট করে তিন-চার লাখ টাকা নেয়া হয়েছে। মে মাসে বাড়তি বিমান ভাড়ার নামে আমাদের কাছ থেকে আরো টাকা নেয়া হয়েছে। কিন্তু বার বার প্রতিশ্রুতি দেয়ার পরও সেই টাকা ফেরত দেয়া হচ্ছে না। আমাদের মালয়েশিয়া পাঠানোরও ব্যবস্থা করা হচ্ছে না। আমরা দুয়ারে দুয়ারে ঘুরতে ঘুরতে শেষ হয়ে গেছি। আমাদের দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে। তাই আমরা আন্দোলনে নেমেছি।”
‘‘২০২৪ সালের ৩১ মে ছিল আমাদের মালয়েশিয়া যাওয়ার শেষ সময়। কিন্তু সিন্ডিকেটের কারণে আমরা যেতে পারিনি,'' বলেন তিনি।