বিদ্যার চেহারাটা আসল, তবে দেহটা নকল
১১ মার্চ ২০১১এই ছবি যে বিদ্যার নয়, তা প্রথম দর্শনে বোঝার কোন উপায় নেই৷ তবে, খুঁটিয়ে দেখলে খানিকটা সন্দেহ হতে পারে৷ আর যদি ম্যাক্সিম ম্যাগাজিনটির তারিখ দেখেন, তাহলে বুঝবেন এটা আসলে সম্পূর্ণ বানোয়াট এক প্রচ্ছদ, যেখানে বলা হচ্ছে ২০১১ সালের বর্ষশেষ সংখ্যা!
এদিকে, নিজের এমন ছাই রঙা বিকিনি পরা ছবি দেখে বেজায় চটেছেন বিদ্যা৷ কেঁদেকেটে অস্থির তিনি৷ এরই মাঝে গুঞ্জন, তাঁর এরকম আরেকটি ছবি নাকি ইন্টারনেটে ছড়ানোর চেষ্টা চলছে৷ এসব নিয়ে আদালত পর্যন্ত যেতে পারেন এই বলিউড তন্বী৷ তাঁর এক মুখপাত্র বলেছেন, এরকম ঘটনা বারবার ঘটলে বসে থাকার পক্ষে নই আমরা৷ কোন একটা উপায় খুঁজছি এই উৎপাত বন্ধের৷
বিদ্যাই কিন্তু একমাত্র বলিউড তন্বী নন, যার নকল ছবি ইন্টারনেটে ছড়াচ্ছে৷ এই তালিকায় আগেই যোগ হয়েছেন সোনাক্ষী সিনহা, ক্যাটরিনা কাইফ৷ তাঁরাও নাকি, এসব বন্ধে আইনী লড়াইয়ের চিন্তা করছেন, বলছে ভারতীয় গণমাধ্যম৷
সে যাই হোক, ইন্টারনেট আর ফটোশপের দৌলতে যেকোন ছবি বদলে দেওয়া এখন কয়েক মুহূর্তের ব্যাপার৷ এই চর্চাটা বন্ধেও প্রয়োজন নীতিগত অবস্থান, কড়া আইন৷ তাছাড়া, এমন নকল ছবি নিয়ে নায়িকারা যত আলোচনা করবেন, ততই কি বিষয়টি ছড়াবে না?
প্রতিবেদন: আরাফাতুল ইসলাম
সম্পাদনা: সঞ্জীব বর্মন