1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

বিবাহ বহির্ভূত যৌন সম্পর্কে জড়িয়েছে ডেমি মুরের স্বামী

১৮ সেপ্টেম্বর ২০১০

এই তো কয়েকমাস আগের ঘটনা৷ একপ্রকার ঘটা করেই হলিউড তারকা অ্যাস্টন কুচার নিজেকে ঘোষণা করেছিলেন পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী স্বামী হিসাবে৷ ১৫ বছরেরও বড় অভিনেত্রী, প্রায় ৫০ ছুঁই ছুঁই ডেমি মুরের স্বামিত্ব নিয়ে প্রচন্ড গর্ব তাঁর৷

https://p.dw.com/p/PFW6
অ্যাস্টন কুচার এবং ডেমি মুরছবি: AP

কিন্তু সেই বিবাহিত দম্পতির জীবনে এখন আসন্ন ঝড়ের সংকেত৷ কি হয়েছে? প্রশ্ন আসতে পারে৷ আর এর উত্তরে বলা হচ্ছে যার নাম তিনি ২১ বছর বয়স্ক, তাদেরই বাড়ির পরিচারিকা তরুণী, ব্রিটনি জোনস৷

সান ম্যাগাজিন অতি সম্প্রতি একটি সংবাদ প্রকাশ করে যে অ্যাস্টন কুচার বিবাহ বহির্ভূত একটি সম্পর্কে জড়িয়ে গেছেন৷ পরে স্টার ম্যাগাজিনে দেয়া বিশেষ সাক্ষাৎকারে ব্রিটনি এই সম্পর্কের কথা অনায়াসে স্বীকার করে নেন৷

জানা যায়, বাড়িতে যে সময় থাকতেন না ডেমি মুর, সেই সময়ে কুচার মেতে উঠতেন ব্রিটনিকে নিয়ে৷ পরিচারিকা ব্রিটনির কথায়, ‘আমরা মিলিত হতাম তাদের বসার ঘরে, যখন ডেমি থাকতো অনুপস্থিত৷ সত্যিই আমাদের মিলনটা ছিল দারুন৷ কুচার সত্যিই ভালোবাসতে জানে, তার ভালোবাসাও বেশ মিষ্টি৷ আমাকে সে বাহু বন্ধনে জড়িয়ে রাখতো৷ এটা কেবল যৌন মিলন নয়, এর চেয়েও যেন অনেক কিছু৷'

তবে বরাবরের মতো হলিউড তারকা কুচার নিজের উকিলের মাধ্যমে বলেছেন, ‘সান যে খবর ছাপিয়েছে, তা একেবারে গালগপ্পো৷ এই পত্রিকা সব সময়ই তারকাদের নিয়ে এ ধরণের খবর প্রকাশ করে, যার আদতে কোন ভিত্তি থাকে না৷'

আর এই কথা শোনার পর ব্রিটনি জোনসের মন্তব্য, ‘কুচার আমার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে, আমার সঙ্গে প্রেমের অভিনয় করে আমাকে পটিয়েছে, বিছানায় গিয়েছে৷ এখন সে সব অস্বীকার করছে!'

টেলিভিশন কমেডি ‘দ্যাট সেভেন্টিজ শো' দিয়ে কুচারের খ্যাতি শুরু৷ এরপর ‘দি বাটারফ্লাই ইফেক্ট' ও ‘ববি' ছবিতে দেখা যায় তাঁকে৷ ২০০৩ সালে ডেমি মুরের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক৷ ২০০৫ সালে বিয়ে৷

প্রতিবেদন: সাগর সরওয়ার

সম্পাদনা: আরাফাতুল ইসলাম