বিশ্বকাপ উৎসবে ভাসছে বাংলাদেশ
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১১উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন
সাড়ে ৩ ঘন্টার এই অনুষ্ঠানে ৩ দেশের ইতিহাস, ঐতিহ্য ও শিল্প-সংস্কৃতি তুলে ধরা হবে৷ থাকবে আকর্ষণীয় ডিসপ্লে, আতশবাজিসহ নানা আয়োজন৷ বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৩ মিনিটের ভাষণের মধ্য দিয়ে উদ্বোধন ঘোষণা করবেন বিশ্বকাপের৷ আর তার সঙ্গে সঙ্গে স্টেডিয়ামের পুবদিকে শিল্প ব্যাংক ভবনে টানানো বিশাল পর্দায় ভেসে উঠবে বিশ্বকাপের প্রতিকৃতি৷
অনুষ্ঠানে ভারত ও শ্রীলংকার শিল্পীরাও
৫০ মিনিটের অনুষ্ঠানে গান গাইবেন বাংলাদেশ, ভারত ও শ্রীলংকার চারজন পুরুষ এবং চারজন মহিলা শিল্পী৷ প্রধানমন্ত্রীসহ আমন্ত্রিত অতিথিরা স্টেডিয়ামে প্রবেশের পরই শুরু হবে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের মূল পর্ব৷ শুরুতেই থাকবে স্বাগত সংগীত৷ সংগীত শেষে মাঠে আনা হবে বিশ্বকাপের ম্যাসকট স্ট্যাম্পিকে৷ এর পেছনে ১৪টি দেশের অধিনায়কের নেতৃত্বে ক্রিকেট দলের সদস্যরা মাঠ প্রদক্ষিণ করবেন৷ এরপর শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখবেন অতিথিরা৷ এরপর প্রধানমন্ত্রী প্রতিযোগীতা উদ্বোধনের ঘোষণা করবেন৷ এসময় আকাশে উড়িয়ে দেওয়া হবে এক ঝাঁক কবুতর৷ আর তার পরেই শুরু হবে আতশবাজির খেলা৷
বাংলাদেশের পাশাপাশি ভারত ও শ্রীলংকার ইতিহাস ও ঐতিহ্য
হ্যাঁ, বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মধ্যদিয়ে তা তুলে ধরা হবে৷ বাংলাদেশের মক্তিযুদ্ধের সময়কার ঘটনাপ্রবাহ তুলে ধরা হবে৷ শ্রীলংকার শিল্পীরা আলোক রশ্মি ও শব্দের মাধ্যমে সাগরের ঢেউয়ের দৃশ্য ফুটিয়ে তুলবেন৷
প্রতিবেদন: জান্নাতুল ফেরদৌস
সম্পাদনা: সুপ্রিয় বন্দোপাধ্যায়