1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

মমতার সমালোচনা

আরাফাতুল ইসলাম৭ অক্টোবর ২০১৪

পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান বিস্ফোরণের ঘটনায় তৃণমূল কংগ্রেস এবং মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রতি সমালোচনা অব্যাহত৷ টুইটারে #তৃণমূলজিহাদ, #জিহাদিদির সঙ্গে যোগ হয়েছে #টিএমসি৷ অনেকে আবার তসলিমা নাসরিনের পুরনো টুইটও শেয়ার করছেন৷

https://p.dw.com/p/1DRjk
Westbengalen Wahlen
ছবি: DW/P. Mani Tewari

ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দূরত্ব আবারো স্পষ্ট হতে শুরু করেছে৷ গত ২ অক্টোবর বর্ধমানে বিস্ফোরণের ঘটনায় ক্ষমতাসীন বিজেপি আঙুল তুলেছে মমতার নীতির দিকে৷

টুইটারেও বিষয়টি তুলে ধরেছেন অনেকে৷ টুইটারে নরেন্দ্র মোদীর ভক্ত হিসেবে পরিচয় দানকারী পিয়াস গোস্বামী একটি সংবাদের ‘স্ক্রিনশট' শেয়ার করেছেন৷ এতে দাবি করা হয়েছে, বাংলাদেশ গত মাসেই জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে তৃণমূল কংগ্রেসের সম্পর্কের বিষয়টি তদন্তে ভারতের প্রতি অনুরোধ করেছিল৷

ইন্টারনেট ঘেঁটে দেখা গেছে, গল্ফনিউজ ডটকম গত ২০ সেপ্টেম্বর এই প্রতিবেদনটি প্রকাশ করে৷ কলকাতা থেকে প্রতিবেদনটি পাঠান গল্ফনিউজ-এর প্রতিনিধি আর্চিসমান ডিন্ডা৷

নতুন দিল্লির বাসিন্দা নির্জা প্রসাদ টুইটারে এই বিষয়ে লিখেছেন, ভারত বলছে পাকিস্তান এবং বাংলাদেশ সন্ত্রাসীদের আশ্রয় দিচ্ছে৷ কিন্তু দেশটির নিজের রাজ্যেই সন্ত্রাসবাদের কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে৷

প্রসঙ্গত, ভারতে নির্বাসনরত বাংলাদেশের লেখিকা তসলিম নাসরিন কিছুদিন আগে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সমালোচনা করে একাধিক টুইট ‘পোস্ট' করেছিলেন৷ সেসব টুইটে তিনি মমতার সঙ্গে জঙ্গিদের সম্পর্ক রয়েছে বলে দাবি করেন৷ এমনকি জামায়াতে ইসলামীকে সন্তুষ্ট রাখতে তিস্তার পানি বণ্টন চুক্তিতে মমতা সায় দেয়নি বলেও দাবি করেন নাসরিন৷ ২ অক্টোবর বর্ধমানের ঘটনার পর টুইটগুলো এখন পুনরায় টুইটারে ‘রিটুইট' করা হচ্ছে৷

চক্রনিউজ ডটকম টুইটারে প্রশ্ন করেছে, মমতার শাসনকালে পশ্চিমবঙ্গ কি জিহাদিদের নিরাপদ আশ্রয়ে পরিনত হচ্ছে?

প্রিয় পাঠক, চক্রের এই প্রশ্নটির উত্তরে আপনি কি বলবেন? লিখুন নীচে মন্তব্যের ঘরে৷