মালয়েশিয়ায় অবৈধ শ্রমিকদের বৈধ করতে উদ্যোগ
২৪ জুন ২০১১আওয়ামী লীগের ৬২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলেই জনগণ কিছু পায়, আর অন্যরা এসে লুটে খায়৷ তাঁর দাবি, জনগণের কল্যাণের কথা চিন্তা করেই আওয়ামী লীগ প্রতিটি পদক্ষেপ নেয়৷ বৃহস্পতিবার আওয়ামী লীগের ৬২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে আলোচনা সভায় প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন৷ দৈনিক প্রথম আলো, আমার দেশ, নিউ এজ, যুগান্তর, সমকাল, কালের কণ্ঠ, জনকণ্ঠসহ আজকের সব পত্রিকাতেই শিরোনাম হয়েছে শাসক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালনের খবরটি৷ এতে আরো বলা হয়, শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা জনগণের পাশে ছিলাম, আছি৷ অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারীদের পকেট থেকে জন্ম নেওয়া রাজনৈতিক দল কখনো জনগণকে কিছু দিতে পারে না৷ তাদের রাজনীতি ত্যাগের নয়, ভোগের৷'
মালয়েশিয়ায় অবৈধ শ্রমিকদের বৈধ করতে উদ্যোগ
রাজনৈতিক খবরগুলোর বাইরে দৈনিক যুগান্তর এবং ইত্তেফাকসহ কয়েকটি পত্রিকা বিশেষভাবে ছেপেছে মালয়েশিয়ায় কর্মরত বাংলাদেশি শ্রমিকদের জন্য সুখবর সম্বলিত একটি প্রতিবেদন৷ এতে বলা হয়েছে, মালয়েশীয় সরকার দেশটিতে অবৈধ বাংলাদেশি শ্রমিকদের বৈধ করতে ১১ জুলাই থেকে রেজিস্ট্রেসনের কাজ শুরু করবে৷ মালয়েশিয়ার মন্ত্রিসভায় এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে খবরে প্রকাশ৷ সাধারণ ক্ষমার আওতায় এই সুযোগ পাচ্ছেন বাংলাদেশিসহ ২০ লাখ বিদেশি শ্রমিক৷ এই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন দেশটির উপ-প্রধানমন্ত্রী সিরি মুহিউদ্দিন৷ এদিকে প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, মালয়েশিয়ায় ৩ লাখ বাংলাদেশি অবৈধ শ্রমিক রয়েছে৷ বর্তমানে দেশটিতে বৈধ-অবৈধসহ মোট ৭ লাখ বাংলাদেশি কর্মরত৷
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের জন্য ১২ হাজার শিক্ষক নিয়োগের সম্ভাবনা
সারাদেশে ১০ হাজার শিক্ষকের পদ শূন্য রয়েছে৷ এর মধ্যে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আট হাজার ৬৩৫টি ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে এক হাজার ২৬৮টি পদ শূন্য রয়েছে৷ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে প্রশ্নোত্তর পর্বে এ তথ্য জানানো হয়৷ দৈনিক জনকণ্ঠসহ কয়েকটি পত্রিকা সংসদকে জানানো শিক্ষামন্ত্রীর এই তথ্য তুলে ধরেছে বাইরের পাতায়৷ এতে আরো বলা হয়েছে, শূন্য পদ পূরণসহ শিক্ষক স্বল্পতা মেটাতে আগামী অর্থবছরে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের জন্য ১২ হাজার শিক্ষক নিয়োগের সম্ভাবনা রয়েছে৷ এই তথ্য জানান শিক্ষামন্ত্রী নূরুল ইসলাম নাহিদ৷ তিনি বলেন, সারাদেশের সরকারি স্কুলগুলোতে শিক্ষকের শূন্য পদ হচ্ছে এক হাজার ২৬৮টি৷ বিষয়ভিত্তিক পদশূন্যতায় প্রতিবছর দক্ষ ও মেধাবী শিক্ষক নিয়োগের বিষয়টি অব্যাহত রয়েছে৷
গ্রন্থনা: হোসাইন আব্দুল হাই
সম্পাদনা : সুপ্রিয় বন্দ্যোপাধ্যায়