মিয়ানমারের মানবাধিকার কর্মী পাচ্ছেন ম্যাগসেসে
৩ আগস্ট ২০০৯পুরস্কার প্রদান কমিটি সোমবার জানিয়েছে, ছাত্রাবস্থায় কা শ সেনা নির্যাতনের শিকার হয়েছিলেন এবং বর্তমানে একটি বেসরকারি সংস্থা পরিচালনা করেন৷
পুরস্কারের জন্য কমিটি আরও দুজন চীনা, একজন ভারতীয়, একজন ফিলিপিনো এবং এক থাই নারীকেও মনোনীত করেছেন৷
মিয়ানমারের কা শ মানবাধিকার বিষয়ক বেসরকারি প্রতিষ্ঠান আর্থরাইট ইন্টারন্যাশনাল এর অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা৷
তাঁকে পুরস্কার দেওয়ার বিষয়ে কমিটি জানায়, কা শ ওয়া নিঃশঙ্কচিত্তে অহিংস পথে মানবাধিকার, পরিবেশ ও গণতন্ত্রের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন৷
পুরস্কার বিজয়ী চীনের দুজন হচ্ছে ইউ জিয়াওগং এবং মা জুন৷
চীনে বাঁধ, জলাধার ও বড় বড় অবকাঠামোর পরিবেশ ও সামাজিক প্রভাব সম্পর্কে জনসচেনতা সৃষ্টি করার জন্য জিয়াওগংকে এবং পরিবেশ রক্ষায় কাজ করার জন্য সাবেক সাংবাদিক মা জুনকে পুরস্কারের জন্য মনোনীত করা হয়েছে৷
ম্যাসাচুসেটস ইন্সটিটিউট অব টেকনোলজির (এমআইটি) ডিগ্রিধারী ভারতের দীপ যোশিকে পুরস্কার দেওয়া হচ্ছে গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর উন্নয়নের জন্য বেশ কয়েক দশক ধরে কাজের স্বীকৃতি হিসেবে৷ ব্যবস্থাপনা এবং প্রকৌশল বিষয়ে এমআইটির ডিগ্রিধারী যোশি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষিত যুবকদের গ্রামীণ প্রকল্পে কাজে লাগিয়েছেন৷
পুরস্কারের জন্য অন্যতম মনোনীত ফিলিপাইন্সের আন্তোনিয় ওপোসা একজন পরিবেশবিদ ও আইনজীবী৷
থাই নারী ক্রিসানা ক্রাইসিনতু অনেক কমদামের এইডস/এইচআইভির জেনেরিক ওষুধ উৎপাদনে ভূমিকার জন্য ম্যাগসেসে পুরস্কার পাচ্ছেন৷
প্রতিবেদক: নাসিরুদ্দিন খোকন
সম্পাদনা: আব্দুল্লাহ আল-ফারূক