যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হবে বাংলার মাটিতেই: মতিয়া
২৯ ডিসেম্বর ২০১১তারা বলেন, বাংলাদেশকে স্বাধীন করতে পুরো জাতি যেমন ঐক্যবদ্ধ হয়েছিল তেমনি আজ যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের জন্য জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করা হবে৷ তারা বিচারের জন্য ট্রাইবুনালের সংখ্যা বাড়ানোরও দাবি জানান৷
গণমিছিল শেষে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে সোহারাওয়ার্দি উদ্যানে সবাইকে শপথ পাঠ করান জাতীয় সংসদের উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরি৷
কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী বলেন, যুদ্ধাপরাধী আর স্বাধীনতা বিরোধীদের রক্ষা করা যাবেনা৷ বেগম খালেদা জিয়া যত চেষ্টা করুক না কেন তাদের বিচার বাংলার মাটিতে হবেই হবে৷
আর আওয়ামী লীগ নেতা তোফায়েল আহমেদ বলেন, একাত্তরের মত আবারেও পুরো জাতিকে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিকে ঐক্যবদ্ধ করতে হবে৷
রেলমন্ত্রী সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত বলেন, তারা এই যে রাজপথে নেমেছেন, আর রাজপথ ছাড়বেননা৷ বোমা ফাটিয়ে যুদ্ধাপরাধের বিচার বন্ধ করা যাবেনা৷
ওয়ার্কার্স পার্টির প্রধান রাশেদ খান মেনন এমপি বলেন, কে যুদ্ধাপরাধী আর কে নয় এই প্রশ্ন নতুন করে যারা তোলে, তাদের উদ্দেশ্য বুঝতে কষ্ট হয়না৷ দেশের মানুষ তাদের চেনে৷
ঢাকার এই গণমিছিল ও সমাবেশে রাজধানীর প্রতিটি ওয়ার্ড থেকে নেতা-কর্মীরা যোগ দেন৷
১৪ দলের পক্ষ থেকে ৭ই জানুয়ারি জেলায় জেলায় এবং ১১ই জানুয়ারি দেশের সব উপজেলায় যুদ্ধাপরাধের বিচার ত্বরান্বিত করতে গণমিছিলের কর্মসূচি দেয়া হয়েছে৷
প্রতিবেদন: হারুন উর রশীদ স্বপন, ঢাকা
সম্পাদনা: আব্দুল্লাহ আল-ফারূক