1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

রাইড শেয়ারিং সম্পর্কে পাঠকরা যা বললেন

১২ জুন ২০১৯

‘উবার' বা ‘পাঠাও'-এর মতো রাইড শেয়ারিং সম্পর্কে অনেক পাঠক তাদের ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা তুলে ধরেছেন ডয়চে ভেলের ফেসবুক পাতায়৷

https://p.dw.com/p/3KFbl
Bangladesch Motoradfahrer-Service für Frauen
ছবি: DW/H. Ur Rashid Swapan

পাঠক হৃদয় মিয়ার মতে,  ‘‘রাইড শেয়ারিং-এ কিছু দুর্নীতি হলেও পুরো বিষয়টাকে তিনি সাধুবাদ জানিয়েছেন৷ তিনি মনে করেন কোম্পানিগুলিকে ছোট খাট দুর্নীতির জন্য দোষারোপ না করে বরং ভালো পরামর্শ দেয়া যেতে পারে৷ তাছাড়া তাঁর মতে রাইড শেয়ারিং চাকুরিজীবীদের জন্য বাড়তি আয়ের সুযোগ৷ আর যারা বেকার তাদের জন্য কর্মসংস্থান৷

‘‘এ ধরনের বিকল্প রাইডগুলো একটা যথাযথ গণপরিবহন ব্যবস্থার বিকল্প কখনোই হতে পারে না, পরিপূরক হতে পারে মাত্র৷ সরকার আজও একটা কার্যকর গণপরিবহন ব্যবস্থা গড়ে তুলতে পারেনি৷ এটা সরকার, রাজনীতিবিদ ও আমলাতন্ত্রের বিশাল বড় ব্যর্থতা৷ আমাদের পরিপূরক ব্যবস্থার দিকে নয় বরং গণপরিবহন নাই কেন, সেই ইস্যুতে মনোযোগ দেয়া উচিত৷'' এই মন্তব্য মুনশাত চৌধুরীর৷

আর পাঠক শাখাওয়াত বাবন এর ধারণা, রাইড শেয়ারংগুলো মোটরসাইকেল চালকদের নাকি রিকশাওয়ালার কাতারে নামিয়ে আনা হয়েছে৷

‘‘পাঠাওয়ের বাইক সার্ভিসের অবস্থা উবারের চেয়ে খারাপ ... পাঠাও কতৃপক্ষের উচিৎ উনাদের রাইডারদের বেসিক কিছু প্রশিক্ষণ দেয়া ... যেমন বেসিক ড্রাইভিং এর নিয়ম, কাস্টমারের সাথে ব্যবহার কেমন হবে ইত্যাদি ৷''এই মন্তব্য পাঠক তাপসের৷

আর শ্যামল মামুন মনে করেন ভাল খারাপ মিলিয়েই দুনিয়া৷ ভাল রাইডার যেমন আছে তেমনি খারাপ রাইডারও আছে৷ সবকিছুর সাথে নিজেদের মানিয়ে নিতে হবে৷

পাঠক মতিউর রহমান মনে করেন, তার জানা মতে কোন ভদ্র যাত্রীর সাথে কেউ খারাপ ব্যবহার করে না৷

সংকলন: নুরুননাহার সাত্তার

সম্পাদনা: খালেদ মুহিউদ্দীন