সংক্রান: পানি উৎসবে থাই বর্ষবরণ
জল ছিটিয়ে নতুন বছরকে বরণ করে নিলেন থাইল্যান্ডবাসী৷ করোনার বিধিনিষেধ উঠে যাওয়ায় দুই বছর পর সংক্রানের বাঁধভাঙা উৎসবে মেতে ওঠেন দেশটির মানুষ৷
ভিক্ষুদের হাতে জল
প্রতি বছর ১৩ এপ্রিল নববর্ষ পালন করেন থাইল্যান্ডের মানুষ৷ যদিও উৎসব গড়ায় পরবর্তী দুই দিনও৷ ছবিতে জল দিয়ে বৌদ্ধ ভিক্ষুদের হাত ধুইয়ে দিচ্ছেন ভক্তরা৷
বুদ্ধের কাছে প্রার্থনা
বাবার সঙ্গে মন্দিরে এসেছে শিশুটি৷ উৎসবের অংশ হিসেবে ভগবান গৌতম বুদ্ধের মূর্তিতে জল দিচ্ছে সে৷
সতেজতায় নতুন বছর
জল দিয়ে নতুন বছরকে আবাহন জানান থাইবাসীরা৷ জলের স্পর্শে পুরাতন বছর যেন পরিস্কার আর সতেজ হয়ে ধরা দেয়- এমনটাই থাকে প্রত্যাশা৷
জলের পিস্তল
সংক্রানের মূল আকর্ষণ জল ছিটানো৷ তার জন্য এখন জনপ্রিয় অনুষঙ্গ এমন বিশেষ পিস্তল, যা শিশুদের কাছে বেশি প্রিয়৷
শিশুদের আনন্দ
এমন উৎসব শিশুদের ভালো না লেগে কি পারে! ছবিতে এই শিশুটিকে দেখে বোঝা যায় কতটা আনন্দিত সে৷
তবুও মাস্ক
মুখে মাস্ক রেখে এই আনন্দ উপভোগ সহজ নয়৷ তবুও অনেকেই চেষ্টা করেছেন তা রাখতে৷ এই শিশুটিকেই দেখুন না!
বড়রাও কম না
জলের পিস্তল যে শুধু ছোটদের জন্য, তা নয়৷ বড়দের জন্যেও আছে নানা রকম আর ক্যারিকেচারের পিস্তল৷
এক বালতি জল
কেউ কেউ বালতি ভরেও জল নিয়ে আসেন৷ সুযোগ বুঝে তা ঢেলে দেন অন্যের গায়ে৷ ছবিতে তার নমুনা৷
শামিল পর্যটকরা
থাইল্যান্ডের সংক্রান পর্যটকদেরও অন্যরকম আকর্ষণ৷ ব্যাংককের একটি রাস্তায় সন্ধ্যার পর স্থানীয়দের সঙ্গে আনন্দে মেতে ওঠেন পর্যটকরা৷
রাস্তায় জলকেলি
পানি ছিটানোর উৎসব ছিল এবার বাঁধভাঙা৷ হবেই বা না কেন, করোনা বিধিনিষেধের কারণে দুই বছর পর যে এমন সুযোগ পেলেন থাইল্যান্ডবাসীরা!
নাচ-গান
জল ছিটানোর পাশাপাশি তরুণ-তরুণীদের নাচে-গানেও মুখর হয়ে ওঠে ব্যাংকক৷ সেখানে কেউ কেউ সচেতন হয়ে মাস্ক রেখেছেন মুখে৷
পুলিশের হানা
এই পিস্তলগুলো তাদের জন্য নয়৷ তাই শিশুদের কাছ থেকে সেগুলো ছিনিয়ে নিলেন পুলিশ সদস্যরা৷ এই সময়ে পিস্তল হারিয়ে তাদের মন খারাপ তো হওয়ারই কথা!