1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

পশ্চিমবঙ্গের বর্জ্যে সুন্দরবনের ক্ষতি

১২ এপ্রিল ২০১৩

পশ্চিমবঙ্গের হুগলি নদীর পশ্চিম মোহনায় অনেক কলকারখানা অবস্থিত৷ সেখান থেকে বিষাক্ত রাসায়নিক পদার্থ নির্গত হয়ে পানিতে মিশছে৷ ফলে দূষিত হচ্ছে সুন্দরবনের ইকোসিস্টেম৷

https://p.dw.com/p/18ERk
Sunderbans © Fotolia/lamio #35491590
Sunderbansছবি: Fotolia/lamio

কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় ও টেকনো ইন্ডিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের যৌথ উদ্যোগে সম্প্রতি একটি গবেষণা হয়েছে৷ এতে জানা গেছে, হুগলির পানিতে বিষাক্ত পদার্থের পরিমাণ দিন দিন বাড়ছে৷

A Royal Bengal tiger roars at the Dhaka zoo at Mirpur district in Dhaka, Bangladesh, Sunday, June 1, 2003. India and Bangladesh jointly began the worlds biggest tiger census Wednesday, Jan. 14, 2004 across the Sunderban forests straddling the two countries, to count tigers and find out why some of them become man-eaters. (AP Photo/Pavel Rahman)
রয়েল বেঙ্গল টাইগারের আবাস সুন্দরবনছবি: AP

হুগলির বাসিন্দা সাদা চিংড়ির দেহ পরীক্ষা করে গবেষকরা দস্তা, তামা ও সীসার উপস্থিতি পেয়েছেন৷

প্রধান গবেষক ড. অভিজিৎ মিত্র বলছেন হুগলির মোহনায় গড়ে ওঠা শিল্প কারখানা এর কারণ৷ কাগজ, টেক্সটাইল, কেমিক্যাল, ফার্মাসিউটিক্যাল, প্লাস্টিক, চামড়া, খাবার, পাট, টায়ার থেকে শুরু করে সাইকেল তৈরি - সব ধরণের কারখানা রয়েছে সেখানে৷

গবেষণা দলের সদস্য টেকনো ইন্ডিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শুভ্র বিকাশ ভট্টাচার্য বলছেন, কারখানা থেকে যে বিষাক্ত পদার্থ বের হয় তা শুধু পরিবেশের জন্যই নয়, মানুষের স্বাস্থ্যের জন্যও ক্ষতিকারক৷ কেননা এই পদার্থযুক্ত সাদা চিংড়ি খাওয়ার কারণে সেগুলো মানুষের শরীরেও প্রবেশ করে৷

হলদিয়া শিল্পাঞ্চলের কাছে অবস্থিত নয়াচর দ্বীপের কাছে সবচেয়ে বেশি বিষাক্ত পদার্থ পাওয়া গেছে৷ আর কম পাওয়া গেছে সাতজেলিয়া দ্বীপের কাছে যেটা শিল্পাঞ্চল থেকে অনেক দূরে৷

জেডএইচ / এসবি (পিটিআই)

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য