বইপ্রেমীরা ভীড় করেছিল শেষ দুপুর থেকে
৩০ জানুয়ারি ২০০৯বইমেলা কোথায় হবে – সে সম্পর্কিত মামলাটি মহামান্য সুপ্রিম কোর্টে অ্যাডমিটেড হয় গত মে মাসে৷ কিন্তু এখনও সে মামলার কোন রায় বের হয়নি৷ আর কতো দিন ? কবে নাগাদ কলকাতার মানুষ পাবে এর সঠিক উত্তর ? পাবলিশার্স অ্যান্ড বুকসেলার্স গিল্ডের সম্পাদক ত্রিদিব কুমার চট্টোপাধ্যায় জানালেন যে আগামী ফেব্রুয়ারি মাসের মধ্যেই পাওয়া যাবে তার উত্তর৷
পরিবেশবাদীদের বিরুদ্ধে ময়দানে ফিরে যাওয়ার এই যে মামলাটি গিল্ডের তরফ থেকে করা হয়েছিল –তার শুনানি সম্পর্কে গিল্ড কর্তৃপক্ষ কিন্তু অত্যন্ত ইতিবাচক৷ অবশ্য, মামলার রায় যদি নেতিবাচক হয় – তবে মিলন মেলাই কলকাতা আন্তর্জাতিক বইমেলার স্থায়ী ঠিকানা হবে বলে জানালেন তিনি৷ যদিও অন্য মহলের খবর, ময়দানে আবারো বইমেলা কিছুতেই হতে দেবে না সেনাবাহিনী৷
এদিকে, তৃতীয় দিনেও বহু স্টল তৈরি হওয়ার কাজ বাকি রয়ে গেছে কলকাতা বইমেলায়৷ অর্থাৎ কলকাতা বইমেলার নতুন ঠিকানা – এই মিলন মেলা প্রাঙ্গন জুড়ে চলছে কাঠামো তৈরির শেষ প্রস্তুতি৷ চলছে স্টলের সামনের রাস্তাগুলিতে মাটি ফেলে সমান করার কাজও৷
তবে প্রবেশ মূল্য নেওয়া শুরু হয়ে গেছে বৃহস্পতিবার, মেলা প্রাঙ্গনের ৩৮-টি কাউন্টার থেকে৷ কিন্তু তারপরও, যানজট কাটিয়ে মানুষের দঙ্গল ঘুরে বেড়াচ্ছে, কিনছে বই, খুঁজছে তাদের প্রিয় কবি-সাহিত্যিকদের৷