1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

স্ত্রী যখন বেশি কামুক!

২ সেপ্টেম্বর ২০১৪

বিয়ে হয়েছিল মাত্র আড়াই বছর আগে৷ এরই মধ্যে স্ত্রীর অত্যাচারে স্বামীর জীবন অতিষ্ঠ৷ প্রাণ এবং মান বাঁচাতে তাই বাধ্য হয়ে আদালতের শরণাপন্ন হন মুম্বইয়ের এক তরুণ৷ বিবাহ বিচ্ছেদের রায় দিয়ে আদালত ‘মুক্তি’ দিয়েছে তাঁকে৷

https://p.dw.com/p/1D4n6
ছবি: Fotolia/drubig-photo

ভারতের বাণিজ্য নগরী মুম্বইয়ে কথিত এ তরুণ বিয়ে করেছিলেন ২০১২ সালের এপ্রিল মাসে৷ আদালতে দায়ের করা বিবাহবিচ্ছেদের মামলায় স্ত্রীর বিরুদ্ধে অতিরিক্ত যৌনক্ষুধা মেটানোর জন্য তাঁর ওপর অমানুষিক অত্যাচার চালানোর অভিযোগ তোলেন তরুণটি৷ এ বিষয়ে স্ত্রীর বক্তব্য জানতে চেয়ে তাঁকে সমন পাঠিয়েছিল আদালত৷ কিন্তু একাধিকবার আদালতে হাজির হতে বলা হলেও বিবাদী সে আহ্বানে সাড়া দেননি৷ তাই প্রকৃত সত্য কী – সেটা অজানাই থেকে গেছে৷

আদালত অবশ্য শেষ পর্যন্ত স্ত্রীর অনুপস্থিতিতে বাদীর আবেদন অনুযায়ী বিবাহবিচ্ছেদের রায় দিয়েছে৷ অতিরিক্ত যৌন ক্ষুধার কারণে স্বামীর ওপর স্ত্রীর একতরফা অত্যাচার – এমন অভিযোগে বিবাহবিচ্ছেদের খবরটি ছেপেছে ‘ডেকান ক্রনিকল'

পত্রিকাটির প্রতিবেদন অনুযায়ী, মুম্বইয়ের ঐ তরুণ স্ত্রীর বিরুদ্ধে তাঁর ওপর যৌন অত্যাচার চালানোর অভিযোগে বিবাহবিচ্ছেদের মামলা করেন৷ অভিযোগ-নামায় তিনি জানান, যৌনক্ষুধা বাড়ানোর জন্য বিয়ের পর থেকেই তাঁর স্ত্রী তাঁকে ওষুধ সেবনে বাধ্য করে আসছিলেন৷ এ কারণে তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়েছে বলেও জানান তিনি৷

স্ত্রীর ওপর স্বামীর অত্যাচারের অভিযোগ এবং সে অভিযোগে বিবাহবিচ্ছেদ হরহামেশাই হয়ে থাকে৷ স্বামীর ওপর স্ত্রীর অত্যাচারের অভিযোগও যে কখনো একেবারে ওঠেনি, তা নয়৷ তবে স্ত্রীর বিরুদ্ধে স্বামীকে বারবার যৌন মিলন এবং যৌন ক্ষমতা বাড়াতে ওষুধ সেবনে বাধ্য করার অভিযোগ উত্থাপনের খবর আগে কখনো শোনা যায়নি৷ সেই অভিযোগে বিবাহবিচ্ছেদ তো অনেক দূরের কথা!

এসিবি/ডিজি (ডিপিএ)

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য