1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

নিম্ন রুচির পরিচয় দিলো এব্দো

১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৫

আবার শিরোনামে শার্লি এব্দো৷ তবে এবারের বিষয় মৃত সিরীয় শিশু আয়লান কুর্দি৷ পত্রিকাটি শরণার্থী সংকটের প্রশ্নে ইউরোপীয় নীতির সমালোচনা করতে গিয়ে প্রবল সমালোচনার মুখে পড়েছে৷

https://p.dw.com/p/1GXC1
Neue Charlie Hebdo Ausgabe veröffentlicht
ছবি: picture-alliance/dpa/Langsdon

আজকের চটজলদি খবরের জগতে বিষয়ের গভীরে যাবার বা গোটা প্রেক্ষাপট বুঝে তারপর সিদ্ধান্তে আসার তাগিদ সহজে চোখে পড়ে না৷ অনেকের কাছেই বিচ্ছিন্ন মন্তব্য, ছবি বা দৃশ্যই প্রতিক্রিয়া দেখানোর জন্য যথেষ্ট৷ ফলে প্রকৃত সত্য উন্মোচনের সম্ভাবনা প্রায়ই চাপা পড়ে যায়৷ ফ্রান্সের শার্লি এব্দো পত্রিকাকে ঘিরে আবার নতুন করে বিতর্কের ক্ষেত্রে এই বিষয়টিই অনেকের চোখে পড়ছে৷ সর্বশেষ সংখ্যায় প্রকাশিত দুটি ব্যঙ্গচিত্রে মৃত শিশু আয়লান কুর্দিকে দেখানো হয়েছে, যার মুখ থুবড়ে পড়ে থাকা নিথর দেহ গোটা বিশ্বের মানুষকে আবেগে উদ্বেলিত করেছিল৷ বলা বাহুল্য, এর ফলে তীব্র প্রতিক্রিয়াও দেখা যাচ্ছে৷

এর আগেও আয়লানের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে অনেক কার্টুন প্রকাশিত হয়েছে৷ কিন্তু শার্লি এব্দো যেভাবে দুটি ব্যঙ্গচিত্র তুলে ধরেছে, বিচ্ছিন্নভাবে সেগুলি অনেকের কাছেই অত্যন্ত নিম্ন রুচির পরিচয় মাত্র৷ অথচ শার্লি এব্দো পত্রিকার সেই সংখ্যায় শরণার্থী সংকটের ক্ষেত্রে ইউরোপের প্রতিক্রিয়ার তীব্র সমালোচনা করা হয়েছে৷ এমনকি ইউরোপের ‘খ্রিষ্টান' পরিচয়ও ব্যঙ্গাত্মক আক্রমণের হাত থেকে রক্ষা পায়নি – ফ্রান্সের উগ্র দক্ষিণপন্থি ন্যাশনাল ফ্রন্ট যাকে বার বার হাতিয়ার করে চলেছে৷ তাই করিন মনে করেন, সবার আগে এই কার্টুন ভালো করে পড়া উচিত৷

জ্যোকো-ও এ বিষয়ে একমত পোষণ করেন৷

ডেভিড আরও এক ধাপ এগিয়ে পাঠকদের বুদ্ধিমত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন৷

শার্লি এব্দো পত্রিকার উদ্দেশ্য যাই হোক না কেন, অনেকের কাছেই ছবিগুলি অত্যন্ত নিম্ন রুচির প্রতিফলন৷ তাই চরম বিরক্তি প্রকাশ করেছেন অনেক টুইটার ব্যবহারকারী৷

সংকলন: সঞ্জীব বর্মন

সম্পাদনা: দেবারতি গুহ

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য

আরো সংবাদ দেখান