1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

জার্মানির ঘড়ি তৈরির শহর গ্লাসহ্যুটে

২৮ জানুয়ারি ২০২২

জার্মানির গ্লাসহ্যুটে শহরের স্লোগান, ‘এই শহর সময়ের ঘরবাড়ি!’ কারণ সেখানে জার্মানির সবচেয়ে বেশি ঘড়ি কারখানা আছে৷ ১৮৪৫ সালে সেখানে প্রথম মেকানিক্যাল ঘড়ি তৈরির কারখানা প্রতিষ্ঠিত হয়৷

https://p.dw.com/p/46EIO
জার্মানির গ্লাসহ্যুটে শহরের স্লোগান, ‘এই শহর সময়ের ঘরবাড়ি!’ কারণ সেখানে জার্মানির সবচেয়ে বেশি ঘড়ি কারখানা আছে৷ ১৮৪৫ সালে সেখানে প্রথম মেকানিক্যাল ঘড়ি তৈরির কারখানা প্রতিষ্ঠিত হয়৷
ছবি: DW

বর্তমানে নয়টি ঘড়ি কারখানায় প্রায় ১,৭০০ জন কাজ করছেন৷ ফলে শিগগিরই হয়ত ‘মেড ইন গ্লাসহ্যুটে' একটি ট্রেডমার্ক হয়ে উঠতে পারে৷

জার্মানির ড্রেসডেন থেকে ২০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত গ্লাসহ্যুটে৷ ১৮৪৫ সালে স্যাক্সোনি সরকারের কাছ থেকে পাওয়া ঋণ দিয়ে গ্লাসহ্যুটেতে প্রথম ঘড়ির কারখানা প্রতিষ্ঠা করেছিলেন ফার্দিনান্দ আডল্ফ লাঙ্গে৷

জার্মানির ঘড়ির শহর গ্লাসহ্যুট

গ্লাসহ্যুটে স্টেশনের সঙ্গে ‘নমোস' ঘড়ি কারখানার একটি ভবন আছে৷ ১৯৯০ সালে প্রতিষ্ঠিত এই কোম্পানি এখন জার্মানির সবচেয়ে বড় ঘড়ি নির্মাতা৷ কোম্পানির ডিজাইন ও ব্র্যান্ড প্রধান ইয়োডিথ বরোভস্কি বলেন, ‘‘১৭৫ বছর আগে ঘড়ি নির্মাতারা যেভাবে কাজ করতেন এখনও আমরা তার অনেক কিছু ব্যবহার করি৷ এখনও অনেক কাজ হাতে করা হয়৷ কিন্তু যে জায়গায় হাতের চেয়ে উচ্চপ্রযুক্তি ব্যবহার করলে মান ভালো হবে বলে মনে হয়, সেখানে আমরা তাই করি৷ যেমন এমন কিছু আছে যেগুলো চুলের চেয়েও পাতলা৷ অর্থাৎ মাইক্রোমিলিমিটার পর্যায়ের কাজের জন্য আমরা আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করি৷ এভাবে আধুনিকতা আর ঐতিহ্যের মিল ঘটে৷’’

নমোসের ক্রনোমেট্রি বিভাগে খুব মনোযোগ দিয়ে কাজ করতে হয়৷ তারা বাউহাউস ম্যুভমেন্ট থেকে ঘড়ির ডিজাইনের অনুপ্রেরণা পেয়েছেন৷ দেশের বাইরেও নমোসের কয়েকটি অফিস আছে৷ ৫২ দেশে ঘড়ি রপ্তানি করে তারা৷

হানাহ হুমেল/জেডএইচ

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য

আরো সংবাদ দেখান