‘জেএমবি-কে অভয়ারণ্য দিতে চান মমতা’
২৭ অক্টোবর ২০১৪ডয়চে ভেলের কন্টেন্ট পার্টনার বিডি নিউজ টুয়েন্টিফোর ডটকম-এ এক প্রতিবেদনে আরো জানানো হয়েছে যে, এর মধ্যে বাংলাদেশের দুই প্রধান রাজনৈতিক দলের নেত্রী আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়াসহ দুই দলের শীর্ষ নেতৃবৃন্দকে হত্যার পরিকল্পনাও ছিল৷
ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে দ্রুততম সময়ের মধ্যে এ বিষয়ে একটি বিস্তারিত প্রতিবেদন বাংলাদেশে পাঠানো হবে বলে একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা জানিয়েছেন৷ গত ২রা অক্টোবর বর্ধমানে বিস্ফোরণের ঘটনার পর ভারতের জাতীয় তদন্ত সংস্থার (এনআইএ) অনুসন্ধানে পশ্চিমবঙ্গে ৫৮টি জঙ্গি ঘাঁটির সন্ধান পাওয়ার তথ্যও ওই প্রতিবেদনের মাধ্যমে বাংলাদেশকে জানানো হবে৷ ভারতীয় কর্মকর্তারা বলছেন, এনআইএ এবং গোয়েন্দা সংস্থা ‘র' ও ইন্টেলিজেন্স ব্যুরোর সরবরাহ করা তথ্যের ভিত্তিতে ওই প্রতিবেদন তৈরির কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে৷
বর্ধমান বিস্ফোরণ, দুই নেত্রীকে হত্যা হুমকি এবং জেএমবি নিয়ে বেশ আলোচনা চলছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে৷
বিডিনিউজের এই খবরটি অনেকেই শেয়ার করেছেন টুইটারে৷
শহীদুল ইসলাম মিন্টু বর্ধমান বিস্ফোরণে জেএমবি-র সংশ্লিষ্টতা সংক্রান্ত একটি সংবাদ শেয়ার করেছেন৷
বাংলাদেশের দৈনিক পত্রিকা প্রথম আলো প্রতিবেদন করেছে বর্ধমান বিস্ফোরণ তদন্তে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা গঠনের বিষয়টি নিয়ে৷
ভারতের এক অনলাইন পত্রিকার সাংবাদিক প্রদীপ ঠাকুর টুইটারে লিখেছেন, ‘ধর্মনিরপেক্ষ' মমতা ব্যানার্জি জেএমবিতে অভয়ারণ্য দিতে চান, যারা বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করতে শেখ হাসিনা ও খালেদা জিয়াকে হত্যার পরিকল্পনা করছে৷
নতুন দিল্লির আর এক পত্রিকার সম্পাদক গৌরব সি সাওয়ান্ত টুইটারে লিখেছেন বাংলাদেশ সরকারের কাছে জেএমবি সংক্রান্ত যেসব তথ্য রয়েছে তা ভারতের সাথে বিনিময় করবে৷
সংকলন: অমৃতা পারভেজ
সম্পাদনা: দেবারতি গুহ