‘অপহরণের পেছনে যুবলীগ
১৫ অক্টোবর ২০১৪গোয়েন্দা সংস্থা এনআইএ-র প্রাথমিক প্রতিবেদনের ভিত্তিতে নয়া দিল্লির এক কর্মকর্তা মঙ্গলবার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, জঙ্গি দমনে শেখ হাসিনা সরকারের পদক্ষেপের প্রতিশোধ নিতেই এই পরিকল্পনা করছে জেএমবি৷ ২০০৫ সালের ১৭ আগস্ট বাংলাদেশ জুড়ে একযোগে বোমা হামলা চালিয়ে আলোচনায় উঠে আসা জামায়াতুল মুজাহিদিন বাংলাদেশ (জেএমবি) পরে নিষিদ্ধ হয়৷ সংগঠনটির শীর্ষনেতাদেরও ঝোলানো হয় ফাঁসিতে৷
সম্প্রতি ময়মনসিংহে পুলিশ মেরে জেএমবির কারাবন্দি ৩ নেতাকে ছিনিয়ে নেওয়া সংগঠনটির আবার সক্রিয় হয়ে ওঠার ইঙ্গিত দিলেও স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ও পুলিশের কর্তাব্যক্তিরা বলছেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে৷ এর মধ্যেই বাংলাদেশ লাগোয়া ভারতের রাজ্য পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার খাগড়াগড়ে দুজন নিহত হলে জেএমবির বিষয়টি আলোচনায় উঠে আসে আবার৷ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও বিষয়টি নিয়ে ব্যাপক আলোচনা চলছে৷
টুইটারে দেবজিৎ অধিকারী লিখেছেন, চট্টগ্রাম আদালত ভবনে বোমা হামলার হুমকি দিয়ে বার কাউন্সিলের সদস্য মানস কুমারকে ফোন দিয়েছে জেএমবি সদস্যরা৷
সেলিম সাঈদ লিখেছেন,বর্ধমান হামলায় সন্দেহভাজনদের খোঁজা হচ্ছে৷ এ সম্পর্কিত একটি খবর তিনি শেয়ার করেছেন৷
চট্টগ্রাম বার কাউন্সিলের সদস্যদের ফোনে হুমকি দেয়া প্রসঙ্গে দ্বিজরাজ দে লিখেছেন, বাংলাদেশের পুলিশ সেই ফোন নম্বর বের করতে পারলনা৷ এ থেকেই বোঝা যায় ডিজিটাল বাংলাদেশের কি অবস্থা!
অনন্ত আকাশ লিখেছেন চট্টগ্রাম আদালতে বোমার খোঁজ করতে গিয়ে অর্থের সন্ধান মিলেছে৷
জিয়াউর রশীদ লিখেছেন, জেএমবি সদস্যকে অপহরণের পেছনে রয়েছে যুবলীগ কর্মী৷
সংকলন: অমৃতা পারভেজ
সম্পাদনা: দেবারতি গুহ