1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

নর্দমার পানি থেকে জ্বালানি

১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৩

নর্দমার পানির অণুজীব ব্যবহার করে জ্বালানি উৎপাদনের জন্য প্রকৌশলীরা এবার একটি নতুন পদ্ধতি আবিষ্কার করেছেন৷ ‘প্রোসিডিং অফ দ্য ন্যাশনাল অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্স'-এ সোমবার গবেষণাটি প্রকাশিত হয়েছে৷

https://p.dw.com/p/19jRS
Titel: Wäscherin in S. Tome und Principe Schlagworte: Wasser, S. Tome und Principe, Wäscherin Wer hat das Bild gemacht?: Juvenal Rodrigues Wann wurde das Bild gemacht?: 18.07.2012 Wo wurde das Bild aufgenommen?: S. Tome und Principe Bildbeschreibung: Bei welcher Gelegenheit / in welcher Situation wurde das Bild aufgenommen? Wäscherin am Fluß. Frauen aus S. Tome und Principe müssen die Kleidung im Fluß waschen weil es Probleme bei der Wasserversogung gibt. *Das Bild wurde von dritter Seite zur Verfügung gestellt: Der Urheber / die Urheberin hat die Nutzungsrechte in folgender (originalsprachlicher) Mail abgetreten*
Wäscherin S. Tome und Principeছবি: Juvenal Rodrigues

আবর্জনা থেকে জ্বালানি উৎপাদনের বিষয়টি আমাদের জানা৷ এবার সেই আবর্জনামিশ্রিত পানি অর্থাৎ নর্দমার পানি থেকে নতুন উপায়ে জ্বালানি উৎপাদনের বিষয়টি নিয়ে চলছে গবেষণা৷ সোমবার সেই গবেষণাটির বিষয়ে বিস্তারিত জানালেন মার্কিন বিজ্ঞানীরা৷

নর্দমা থেকে যে স্থানে গিয়ে পানি সাগর বা নদীতে পড়ে, সেখানে অণুজীবগুলোকে কাজে লাগাতে এই কৌশল ব্যবহার করা যেতে পারে বলে আশা করছেন তারা৷

স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ঐ গবেষক দলটি প্রথমে ছোট আকারে পরীক্ষাগারে গবেষণাটি করেছেন৷ ব্যাকটেরিয়ায় পরিপূর্ণ আবর্জনামিশ্রিত পানি একটি বোতলে রাখা হয়েছে৷ এরপর ডি-সেল ব্যাটারির পজিটিভ ও নেগেটিভ ইলেকট্রোড বোতলের পানিতে যুক্ত করা হয়েছে৷

300 Tonnen radioaktives Wasser versickert in Fukushima August 2013
স্বচ্ছ নয়, এবার আবর্জনামিশ্রিত পানি থেকেও নতুন উপায়ে জ্বালানি উৎপাদনের বিষয়টি নিয়ে চলছে গবেষণাছবি: Reuters/Kyodo

পরীক্ষায় গবেষকরা দেখেছেন, ব্যাকটেরিয়াগুলো যখন জৈব রাসায়নিক পদার্থগুলো শোষণ করতে থাকে, অণুজীবগুলো গুচ্ছ আকারে নেগেটিভ ইলেকট্রোডের কাছে গিয়ে জমা হয়, আর অণুজীবনের ছুড়ে ফেলা ইলেকট্রনগুলো পজেটিভ ইলেকট্রোডে গিয়ে জমা হয়৷

গবেষণাটির অন্যতম লেখক পরিবেশ প্রকৌশলী ক্রেগ ক্রিডল এই পদ্ধতিটিকে ইলেকট্রন শিকার বলে উল্লেখ করেছেন৷

এই অণুজীবগুলো যে ইলেকট্রন উৎপাদন করলো, এগুলো বায়ুহীন পরিবেশে বেঁচে থাকতে সক্ষম৷ অক্সিজেন ছাড়াই এরা যখন শ্বাস নেয়, তখনই সেটা শক্তিতে পরিণত হয়৷

বেশ কয়েক বছর ধরেই গবেষকদের কয়েকটি দল অণুজীবগুলোকে বায়ো জেনারেটরে রূপান্তরের ভিন্ন ভিন্ন পন্থা খুঁজে বের করার চেষ্টা করে বিফল হয়েছেন৷

গবেষকরা বললেন, নতুন মডেলটি খুবই সাধারণ, কার্যকর এবং আবর্জনামিশ্রিত পানি থেকে এটি ৩০ ভাগ শক্তি উৎপাদনে সক্ষম৷ সৌর প্যানেলের সাহায্যে সাধারণত এতটা শক্তিই উৎপাদিত হয়৷

তবে, সৌরশক্তির চেয়ে এই পদ্ধতিতে উৎপাদিত শক্তির মাত্রা কিছুটা কম হলেও এর আর একটা সুবিধা হল, এই পদ্ধতিতে নোংরা পানি পরিষ্কার হয়ে যাবে৷

এপিবি/এসি (এএফপি)

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য