1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

বাংলাদেশে সম্ভাবনাময় ডিজিটাল স্টার্টআপ

২২ জানুয়ারি ২০১৮

বাংলাদেশে প্রযুক্তিখাতের নতুন ব্যবসা উদ্যোগ বা স্টার্টআপের সম্ভাবনা বিপুল৷ অনেক সম্ভাবনাময় উদ্যোগ সাফল্যের মুখ দেখছে৷ বিদেশিরাও এ খাতে অর্থলগ্নি করছে৷ আবার অনেকগুলোই মুখ থুবড়ে পড়ছে৷

https://p.dw.com/p/2rCly
Blendle Digital Kiosk Niederlande iPad Kiosk
ছবি: Leonard Faeustle/Blendle Team

মিলি (ছদ্ম নাম) সাজতে পছন্দ করেন৷ পেশাগত কারণেও মেকাপ করতে হয়৷ খবর রাখেন কখন সাজের কোন পণ্যটি বেরুলো৷ এছাড়া গরমে, শীতে কখন ত্বকের কোন ধরনের যত্ন নিতে হবে, সে বিষয়ে আপডেট থাকা চাই তাঁর৷

আগে পত্রিকার সঙ্গে যে লাইফস্টাইল কাগজগুলো থাকতো, সেখানেই চোখ থাকতো তাঁর৷ এরপর ইউটিউব, ফেসবুকের মতো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো ছাড়াও মেকআপ ও ত্বকের স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে গড়ে ওঠা নানান ব্লগও ফলো করতেন৷ এখন অবশ্য তাঁকে খুব বেশি খোঁজাখুঁজি করতে হয় না৷ সব পেয়ে যান সাজগোজ ডটকমে৷ এই প্লাটফর্মটিতে তিনি নিয়মিত ত্বকের যত্নে নিত্য নতুন কন্টেন্ট পান৷ কাজ চলে যায়৷

সাজগোজ ডটকম মিলির মতো প্রায় লাখো বাংলাদেশি নারীর কাছে পৌঁছে গেছে৷ এই ডিজিটাল স্টার্টআপটির ফেসবুক ফলোয়ার প্রায় তেরো লাখ৷

‘‘বাংলাদেশে এমন ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মগুলো এখন গড়ে উঠছে৷ খুব সুবিধা হয়৷ শুধু কি ত্বক? এখন তো জামাকাপড়ও কিনি অনলাইনে৷''

মিলির মতো অনেকেই তাঁর প্রয়োজনের সেবাটি আজকাল অনলাইনেই পেয়ে যান৷ বিশেষ করে গেল কয়েক বছরে অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলো বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে৷ যেসব ক্ষেত্রে এই পোর্টালগুলো সবচেয়ে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে, তা হলো, পরিবহন, খাবার, লাইফস্টাইল, মেডিকেল ও শিক্ষাখাতের ই-কমার্স ও কন্টেন্ট সেবাগুলো৷

যোগাযোগ খাত

বাংলাদেশে যোগাযোগ খাতের অ্যাপভিত্তিক সেবাগুলোর চাহিদা বেশ বেড়েছে৷ আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান উবার বাংলাদেশে গাড়িতে করে যাত্রী পরিবহণের পাশাপাশি বাইক সেবাও দিচ্ছে৷

এক্ষেত্রে বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান ‘পাঠাও' খুব ভালো করছে৷ প্রতিষ্ঠানটির উদ্যোক্তা হুসেইন ইলিয়াস এর আগে ডয়চে ভেলেকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘‘ প্রথমে ছিল অন ডিমান্ড প্রডাক্ট ডেলিভারি৷ কিন্তু ভালো করছিলাম না৷ ২০১৬ সালের নভেম্বরে আমরা অন ডিমান্ড প্রডাক্টের বদলে অন ডিমান্ড রাইড চালু করি৷ খুব সাড়া পাই৷'' তিনি জানান যে, গত বছর জুলাই পর্যন্ত ২ লাখের বেশি মানুষ ‘পাঠাও' ডাউনলোড করেছেন৷

এছাড়া, নিজের বাইক দিয়ে এই অ্যাপভিত্তিক প্লাটফর্মের মাধ্যমে সেবা দিতে ১০ থেকে ১৫ হাজার জন ডাউনলোড করেছেন ‘পাঠাও'-এর ড্রাইভার অ্যাপ৷ সম্প্রতি এই স্টার্টআপে দুই লাখ ডলার বিনিয়োগ করেছে ইন্দোনেশিয়ার ট্রান্সপোর্ট সিস্টেম স্টার্টআপ গো-জেক৷ অর্থাৎ বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণ করতে সক্ষম হচ্ছে বাংলাদেশি স্টার্টআপগুলো, যেটি নি:সন্দেহে ইতিবাচক৷

নারীদের জন্যও আছে বিশেষ বাইক রাইডিং সেবা ‘পিংক স্যাম'৷ এখানে নারীই যাত্রী, নারীই চালক৷ আবার সহজ ডটকমের মতো ডিজিটাল অ্যাপগুলোর মাধ্যমে সহজেই কেনা যাচ্ছে দূরপাল্লার বাস কিংবা লঞ্চের টিকেট৷ 

খাবার

নাগরিক জীবনে খাবারের সংস্কৃতি অনেকটাই বদলে দিয়েছে এই খাবারের হোম সার্ভিসগুলো৷ পছন্দের রেস্টুরেন্টের খাবার এক ঘন্টার মধ্যে পৌঁছৈ যাচ্ছে নগরবাসীর টেবিলে৷

ঢাকায় সবচেয়ে জনপ্রিয় বহুজাতিক কোম্পানি ফুডপান্ডা৷ ২০১৩ সালের নভেম্বর থেকে বহুজাতিক কোম্পানি ফুডপান্ডা যাত্রা শুরু করে এ দেশে৷ সাড়ে ছয়শ' রেস্টুরেন্টের সঙ্গে তাদের চুক্তি আছে৷

তবে এ ধরনের সার্ভিস প্রথম দিতে শুরু করে ‘হাংরি নাকি'৷ তারা ঢাকা, চট্টগ্রাম ও সিলেটে কাজ করছে৷ এছাড়া আছে ফুডমার্ট, খানাহিরো ইত্যাদি হোমসার্ভিস৷

‘আমাদের সাইটগুলো পণ্যের মার্কেটিংয়েও বড় রোল প্লে করছে’

পোশাক ও ঘরের সামগ্রী

এগিয়ে আছে পণ্যের ডিজিটাল মার্কেট ধরনের স্টার্টআপগুলোও৷ বাগডুম ডটকম, এসো ডটকম, রকমারি ডটকম, চালডাল ডটকম, প্রিয়শপ ডটকম, আইটি বাজারবিডিসহ অসংখ্য অনলাইনভিত্তিক এসব মার্কেটপ্লেস আছে৷ এরা সাধারণত বিজনেস-টু-কনজিউমার বা বিটুসি পদ্ধতিতে কাজ করে৷ অর্থাৎ মার্চেন্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর পণ্য এদের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে কেনা যায়৷ এতে বেচে যায় সময়৷

যেমন, বাগডুম ডট কম আগে ‘এখনি ডট কম' নামে যাত্রা শুরু করে৷ ২০১৬ সালে তারা ‘বাগডুম ডট কম' নামে নিজেদের ব্র্যান্ডিং করে৷

তাদের ওয়েব পোর্টালে ৪৫০টি অ্যাক্টিভ ব্র্যান্ডের পণ্য আছে৷ প্রতিষ্ঠানটির সিইও মিরাজুল হক মনে করেন, এসব সেবা সুলভে পাওয়াই ই-কমার্স প্রসারের সবচেয়ে বড় কারণ৷ ডয়চে ভেলেকে তিনি বলেন,‘‘গেল দুই-তিন বছরেই আসলে বাংলাদেশে ই-কমার্স ভালো জায়গা করে নিতে পেরেছে৷ '' 

‘‘আমরা কাস্টমারকে সর্বোচ্চ সন্তুষ্টি দেবার চেষ্টা করি৷ কাস্টমার পণ্য অর্ডার দেবার পর তা আমরা এখানে গুণগত মান যাচাই করে তবেই পৌঁছে দিই৷''

বাগডুমের এখন ১০ লাখের বেশি অ্যাক্টিভ কনজিউমার আছেন৷ ডেটাবেজ আছে ১৫ লাখ জনের৷ মিরাজুল মনে করেন, মানুষ সহজে পণ্য পাচ্ছে, অর্থাৎ পণ্য দেখার জন্য বাজারে যাওয়া, দোকান ঘুরে কেনা এবং বাড়ি নিয়ে আনা, এতসব কাজ সহজ করে দিচ্ছে এই অনলাইন পোর্টালগুলো৷ তাঁর দাবি, ‘‘শুধু তাই নয়, আমাদের সাইটগুলো বড় বড় মার্চেন্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর পণ্যের মার্কেটিংয়েও বড় রোল প্লে করছে৷''

তাঁর মতে, স্টার্টআপগুলোর জন্য এখনো কয়েকটি চ্যালেঞ্জ আছে৷ ‘‘ঢাকার বাইরে প্রত্যন্ত অঞ্চলগুলোতে পৌঁছাতে সময় লেগে যায়৷ লজিস্টিক্সের জায়গা থেকে কিছুটা পিছিয়ে আমরা৷''

এছাড়া, এসব কাজে প্রচুর কনজিউমার ডেটা নিয়ে কাজ করতে হয়৷ তাই ডেটা সায়েন্টিস্টেরও ঘাটতি আছে বলে মনে করেন তিনি৷

স্বাস্থ্যসেবা

স্বাস্থ্যসেবায়ও অনেক ডিজিটাল অ্যাপ কাজ করছে৷ যেমন ডক্টোরোলা, জিয়ন, ইজিপ্রেস, সিএমইডিসহ অনেকগুলো ডিজিটাল প্রতিষ্ঠান সেবা চালু করেছে৷ এগুলোর কোনো কোনোটি খুব ভালো করছে৷

‘ইউজাররা তাঁদের অর্থের নিরাপত্তা নিয়ে আস্থাহীনতায় ভোগেন’

যেমন, ডক্টোরোলা গত বছর যুক্তরাষ্ট্র-ভিত্তিক ফোর্বস ম্যাগাজিনের স্টার্টআপ কোম্পানির তালিকায় স্থান করে নিয়েছে৷ ওই তালিকায় পুরো পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্ত থেকে বেছে বেছে মোট ৮টি কোম্পানির নাম উল্লেখ করা হয়েছে৷ তার মধ্যে ডক্টোরোলার স্থান ষষ্ঠ৷

এই প্ল্যাটফর্মটির মাধ্যমে খুব সহজেই নির্দিষ্ট রোগের ডাক্তার খুঁজে পাওয়া যায় এবং অ্যাপয়েন্টমেন্ট করা যায়৷

শিক্ষা

শিক্ষাক্ষেত্রেও অনেকগুলো ডিজিটাল স্টার্টআপ গড়ে উঠেছে৷ এর মধ্যে আয়মান সাদিকের টেন মিনিট স্কুল তো ভীষণ জনপ্রিয়৷ এছাড়া আরো অসংখ্য প্লাটফর্ম আছে৷ কেউ কেউ আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান ইডিএক্স, ফিউচার লার্নের মতো অনলাইন লার্নিং প্লাটফর্ম গড়ে তুলেছেন৷ যেমন, রেপটো এডুকেশন সেন্টার৷ এখানে অনেক প্রয়োজনীয় বিষয়ে কোর্স করা সম্ভব৷

এসব কোর্সের লেকচার প্রতিষ্ঠানটি ক্রাউড সোর্সিং করে থাকে৷ অর্থাৎ কেউ একটি লেকচার তৈরি করে তা এখানে রাখতে পারবেন, এবং সেটি বিক্রয়ের সুযোগ পাবেন৷ আর ব্যবহারকারীরা অর্থের বিনিময়ে এসব কোর্স করে উপকৃত হবেন৷

বাংলাদেশের শিক্ষাপদ্ধতির বাইরে যেন একজন প্রয়োজনীয় একটি বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করতে পারেন, সেই সুযোগ দিচ্ছে এই প্লাটফর্ম৷

ই-পেমেন্ট

ই-পেমেন্টও জনপ্রিয় হয়ে উঠছে বাংলাদেশে৷ ইদানিং মানুষ ডিজিটাল ওয়ালেটের দিকে ঝুঁকছেন৷ বিকাশ, রকেটের মাধ্যমে অনেকেই লেনদেন করেন এবং এটি বেশ জনপ্রিয়৷ এছাড়াও বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান পেয়জা'র বাংলাদেশ অপারেশন আছে৷ ডিজিটাল এসব কার্ডের মাধ্যমে দেশ বিদেশ থেকে পণ্য কেনাবেচাসহ লেনদেন করতে পারবেন৷

তবে এ ধরনের ই-পেমেন্ট নিয়ে এখনো যথেষ্ট আস্থা তৈরি হয়নি মানুষের মধ্যে, তেমনটিই জানাচ্ছিলেন, মোবাইল পেমেন্ট ওয়ালেট পে৩৫৬ এর প্রজেক্ট কোঅর্ডিনেটর নাহিদ আল আমিন৷

‘‘ইউজাররা তাঁদের অর্থের নিরাপত্তা নিয়ে আস্থাহীনতায় ভোগেন৷'' ডয়চে ভেলেকে বলছিলেন তিনি৷

‘‘আমরাও আস্তে আস্তে কাজ করছি৷ এখন পর্যন্ত ২০টি মার্চেন্ট কোম্পানি নিয়ে আমরা কাজ করছি৷ আমাদের অ্যাক্টিভ ইউজার সংখ্যা ২ হাজার৷''

নাহিদ বলেন, নিরাপত্তার বিষয়টিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয়া হয় এসব ই-পেমেন্ট ওয়ালেটগুলোতে৷ ‘‘ট্রানজেকশনের সময় ইউজারের আইডেন্টিটি আমাদের কাছে থাকে না৷ তাঁর ডিটেইল থাকে ব্যাংকের কাছে৷ আমাদের অ্যাপ একটি নাম্বারের মাধ্যমেই ইউজারকে চেনে৷ সেই নাম্বারের মাধ্যমে ব্যাংক থেকে লেনদেন হয়৷''

বাংলাদেশে ক্যাশলেস ট্রানজেকশনের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল বলেই মনে করেন তিনি৷

‘স্রোতে গা ভাসানো উচিত নয়’

ডিজিটাল স্টার্টআপের সম্ভাবনা

বাংলাদেশে ডিজিটাল স্টার্টআপের সম্ভাবনা ব্যাপক৷ বর্তমান সরকার প্রযুক্তি ক্ষেত্রে অনেক সুবিধা দিচ্ছে৷

টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থা (বিটিআরসি)-র এক হিসেব দেখাচ্ছে, গেল বছর বাংলাদেশে সক্রিয় ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা সাত কোটি ছাড়িয়েছে৷

এদের ৯৩ দশমিক ৬৯ শতাংশ গ্রাহক মোবাইলের মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যবহার করে৷

১৭ কোটি মানুষের মধ্যে মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১৩ কোটি ৫০ লাখ৷ এর অর্থ, বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের বড় অংশটিই তাদের মোবাইলের মাধ্যমে তা ব্যবহার করেন৷

এছাড়া জনসংখ্যার ৬০ ভাগ তরুণ৷ গড় বয়স ২৫-এর কাছাকাছি৷

তাই তরুণদের মাঝে স্টার্টআপের প্রতি আগ্রহেরও কমতি নেই৷ তাই প্রতিদিনই স্টার্টআপ জন্ম নিচ্ছে৷ 

এখন দেশে বারশ’রও বেশি আইটি কোম্পানি আছে৷ গেল নভেম্বরে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক জানান যে, এ খাত থেকে ২০১৭ সালে আয়ের পরিমাণ প্রায় সাড়ে ছ’হাজার কোটি টাকা, যা ২০১৮ সালে আট হাজার কোটি স্পর্শ করবে৷ ২০২১ সালে এ খাত থেকে ৪০ হাজার কোটি টাকা আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে৷ 

কিন্তু সমস্যা হচ্ছে, স্টার্টআপগুলোর বেশিরভাগই টিকছে না৷ এর কারণ, এ সম্পর্কে জ্ঞানের অভাব৷ এ বিষয়ে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অফ সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস)-এর ভাইস প্রেসিডেন্ট রাসেল টি আহমেদ ডয়চে ভেলেকে জানান, ‘‘অনেকেই না ভেবে, না জেনে স্টার্টআপ খুলে বসছে, পরে সফলতা না পেয়ে হতাশ হচ্ছে৷''

তাঁর মতে, একজন তরুণ বা নতুন উদ্যোক্তা যা করতে চান, তার সম্পর্কে যথাযথ জ্ঞান থাকতে হবে এবং ব্যবসা বুঝতে হবে৷

‘‘সারা বিশ্বে এবং আমাদের দেশেও স্টার্ট আপ ইভেন্টভিত্তিক হয়ে যাচ্ছে৷ আমরা বেসিস ও আইসিটি মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকেও ইভেন্ট করেছি৷ এতে দেখা যায়, একটা বিশ্ববিদ্যালয় সদ্য পাশ হওয়া তরুণের মাথায় একটা কিছু এলে তা নিয়ে চলে আসে৷ এ সম্পর্কে তার যথাযথ জ্ঞান না থাকায় এবং ব্যবসা না বুঝতে পারায় ব্যর্থ হয়৷ কেউ যখন স্রোতে গা ভাসিয়ে স্টার্ট আপ করতে যায়, সেক্ষেত্রে তার ব্যর্থ হবার আশঙ্কা অনেক বেশি৷''

 

ডিজিটাল স্টার্টআপের চ্যালেঞ্জগুলো কি কি? মন্তব্য করুন নিচের ঘরে৷

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য

আরো সংবাদ দেখান