বাংলাদেশে ধর্ষণ
২৫ জানুয়ারি ২০১৩বৃহস্পতিবার বিকেলে মানিকগঞ্জের নবীনগর থেকে পাটুরিয়া যাওয়ার জন্য বাসে ওঠেন গার্মেন্টস কর্মী ঐ তরুণী৷ পথের মাঝে বাস নষ্ট হয়ে যাওয়ার কথা বলে যাত্রীদের নামিয়ে দেন বাসের চালক ও তার ‘হেল্পার' কাশেম মিয়া৷ তরুণীটি যখন ভাড়া ফেরত নেয়ার জন্য অপেক্ষা করছিলেন, তখন ওই চালক ও হেল্পার তাঁকে বাস ঠিক হয়ে গেছে বলে আবারো বাসে তুলে নেয়৷ বাসে সে সময় আর কোনো যাত্রী ছিল না৷
এরপর চলন্ত বাসে তরুণীকে র্ধষণ করা হয়৷ ধর্ষণের পর তাঁকে আবার জোর করে নামিয়ে দেয়ার সময় সে চিৎকার করলে জনতা বাসের চালক দিপু মিয়াকে আটক করে৷ তবে চালকের সহযোগী কাশেম মিয়া পালিয়ে যেতে সক্ষম হয় বলে ডয়চে ভেলেকে জানান মানিকগঞ্জ সদর সার্কেলের এ এস পি কামরুল ইসলাম৷
তিনি বলেন, প্রাথমিক তদন্তে তাঁরা ধর্ষণের প্রমাণ পেয়েছেন৷ এছাড়া, ধর্ষণের শিকার তরুণীর ইতিমধ্যে ডাক্তারি পরীক্ষা হয়েছে বলেও জানিয়েছেন তিনি৷
এ মুহূর্তে ধর্ষিতা তরুণীকে পুলিশ হেফাজতে মানিকগঞ্জ সদর হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে৷ তাঁর পরিবারের লোকজনও খবর পেয়ে হাসপাতালে ছুটে গেছেন বলে খবর৷