1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

এভারেস্ট অভিযান

৪ এপ্রিল ২০১৩

৮০ বছর আগে এভারেস্টের ওপর দিয়ে উড়েছিলেন কর্নেল ডগলাস ডগলাস-হ্যামিলটন৷ এবার তাঁর নাতি ডগলাস হ্যামিলটনেরও সেই অভিজ্ঞতা হলো৷ ইতিহাসের অংশ হতে পেরে বড় খুশি ভূতাত্ত্বিক নাতি ডগলাস!

https://p.dw.com/p/188uF
ছবি: DIAMIR Erlebnisreisen GmbH

বুধবার এভারেস্টে লেখা হয়ে গেল দাদা-নাতির দারুণ এক গল্প৷ ৮০ বছর আগে, অর্থাৎ ১৯৩৩ সালে বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু পর্বতশৃঙ্গ এভারেস্টের ওপর দিয়ে একটি চার পাখার বিমান চালিয়ে পার হয়েছিলেন স্কটল্যান্ডের বৈমানিক কর্নেল ডগলাস ডগলাস-হ্যামিলটন৷ তখন সেটা ছিল ভীষণ তাক লাগানো এক অতি প্রয়োজনীয় ঘটনা৷ প্রয়োজন ছিল কারণ, এভারেস্ট জয় করার চেষ্টা ততদিনে শুরু হয়ে গেছে৷ চেষ্টা করতে গিয়ে ব্যর্থ হচ্ছে, মারাও যাচ্ছে কত মানুষ! সেই অবস্থাতেই পর্বতারোহীদের এভারেস্ট সম্পর্কে ধারণা দিতেই ডগলাস ডগলাস-হ্যামিলটন বসেছিলেন ককপিটে৷ সফল হয়ে নাম লিখিয়েছিলেন ইতিহাসে৷ তিনি পর্বতারোহীদের দেখিয়েছিলেন এবং অসংখ্য ছবি তুলে এনেছিলেন বলেই এভারেস্ট আর বেশিদিন অজেয় থাকেনি৷ ১৯৫৩ সালে স্যার এডমুন্ড হিলারি আর তেনজিং শেরপা যখন প্রথমবারের মতো এভারেস্ট জয় করলেন, তখন কিন্তু ‘দাদু হ্যামিলটন'-এর তুলে আনা ছবিগুলো পথ চেনায় খুব সহায়তা করেছিল৷

বুধবার বিমানে প্রথমবারের মতো এভারেস্ট জয়ের আশি বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে নাতি ডগলাস হ্যামিলটনেরও হয়েছে সেই অভিজ্ঞতা৷ এমন সৌভাগ্যে তিনি স্বভাবতই খুব খুশি৷ নেপালে এখন অবশ্য এভারেস্টের ওপর দিয়ে অন্তত ছয়টি এয়ারলাইন্সের বিমান ওড়ে৷ সবগুলোই নেপালি এয়ারলাইন্স৷ বিশ্বের নানা দেশের মানুষকে তারা আকাশ থেকে এভারেস্ট দেখায় ১৩০ ইউরোর বিনিময়ে৷ বাংলাদেশের মুদ্রায় খরচটা ১৩ হাজার টাকার আশপাশে৷ কম ঝুঁকিতে, অনেক আরামে এভারেস্ট জয় করার জন্য খরচ খুব বেশি নয়, কী বলেন!                                            

এসিবি/ডিজি (এএফপি)

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য