1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

পোশাক কারখানা

হারুন উর রশীদ স্বপন, ঢাকা২৭ জানুয়ারি ২০১৩

বাংলাদেশে পাঁচ শতাধিক তৈরি পোশাক কারখানা আছে যাদের কোন ধরনের বৈধ অনুমোদন নেই৷ তারপরও সেই অবৈধ কারখানাগুলো চলছে৷ আর তাদের দিয়ে কাজ করিয়ে নিচ্ছে বড় বড় অনুমোদিত তৈরি পোশাক কারখানা৷

https://p.dw.com/p/17SJ8
ছবি: dapd

ঢাকার মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় স্মার্ট ফ্যাশনস নামের যে পোশাক কাখানায় আগুন লেগে ৭ জন শ্রমিক নিহত হয়েছেন, তার কোন ধরনের অনুমোদনই নেই৷ কারখানাটি বিজিএমইএ থেকে অনুমোদন নেয়নি৷ ফায়ার লাইসেন্সতো দূরের কথা, কোন ফায়ার সিস্টেমই নেই৷ কারখানা পরিদপ্তরও জানেনা কারখানাটির খবর৷ আর একারণে কারখানার ৩ পরিচালকসহ আজ্ঞাত আরো কয়েকজনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে৷

বাংলাদেশ গার্মেন্টস শ্রমিক ঐক্য পরিষদের সমন্বয়কারী সিরাজুল ইসলাম রনি ডয়চে ভেলেকে জানান, ঢাকা এবং ঢাকার বাইরে এরকম ব্যাঙের ছাতার মতো আরো অনেক অবৈধ পোশাক কারখানা গড়ে উঠেছে৷ যারা সাবকন্ট্রাক্টে কাজ করে৷

Bangladesch Dhaka Brand in Textilfabrik
মোহাম্মদপুরের কারখানা থেকে ধোঁয়ার কুণ্ডলীছবি: dapd

তিনি বলেন, এর দায় সরকার বা বিজিএমইএ এড়াতে পারেনা৷ কারণ এই সব অবৈধ প্রতিষ্ঠান যাতে গজিয়ে উঠতে না পারে তা দেখার দায়িত্ব তাদের৷ তিনি অভিযোগ করেন, বৈধ পোশাক কারাখানার একশ্রেণির মালিকই এসব অবৈধ কারাখানা টিকিয়ে রাখতে সহায়তা করেন৷ কারণ তারা ক্রেতাদের কাছ থেকে অর্ডার নিয়ে কম খরচে অবৈধ কারাখানায় তা তৈরি করে৷

সিরাজুল ইসলাম জানান, সরকার তাজরীন ফ্যাশনের আগুনের পর কার্যকর ব্যবস্থা নিলে মোহাম্মদপুরে স্মার্ট ফ্যাশানস-এর ঘটনা ঘটতনা৷ আর অবৈধ পোশাক কাখানার কথা তারা বার বার সরকারকে জানিয়েছেন৷ কিন্তু সরকার তা বন্ধে ব্যবস্থা নেয়নি৷

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য