1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

ইউরোপে বাঘের অবৈধ খামার

৩ অক্টোবর ২০২০

ইউরোপের কয়েকটি দেশে বাঘের এমন অবৈধ খামার রয়েছে, যেখানে বাঘের প্রজনন করা হয়৷ বাঘ কিংবা বাঘের শরীরের বিভিন্ন অংশ বাজারে বিক্রি করে অর্থ উপার্জনও করে অসাধু ব্যবসায়ীরা৷  

https://p.dw.com/p/3jNFC
ফাইল ছবিছবি: picture-alliance/dpa/U. Anspach

সম্প্রতি বন্য প্রাণীদের নিয়ে কাজ করে এমন সংগঠন ওয়ার্ল্ড ওয়াইল্ডলাইফ ফান্ড-ডাব্লিওডব্লিওএফ এবং ট্রাফিকের গবেষণায় এ তথ্য পাওয়া গেছে৷

এভাবে প্রজনন ও বাজারজাতকরণের ফলে বাঘ অস্তিত্ব সংকটে পড়বে আশঙ্কা সংগঠনটির৷

প্রতিবেদনে সংগঠনটি জানায়, ইউরোপের অনেক ব্যবসায়ী ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ড ও চীনের ব্যবসায়ীদের সাথে এ ধরনের বাণিজ্য করছে৷

গবেষণায় বলা হয়েছে, ২০১৩ থেকে ২০১৭ সালের মধ্যে ইউরোপের বিভিন্ন দেশ থেকে ১০৩টি বাঘ সরাসরি রপ্তানি করা হয় আর পূনঃরপ্তানি হয় ৮৪টি বাঘ৷ এর মধ্যে ৪৩টি বাঘ ব্যবসায়িক কাজে রপ্তানি ও পুনঃ-রপ্তানি করা হয়৷এ সময় ইউরোপের বিভিন্ন দেশে ৯৫টি বাঘ ও বাঘের শরীরে বিভিন্ন অংশের রপ্তানির চালান আটক হয়৷ সবচেয়ে বেশি চালান আটক হয় যুক্তরাজ্য, অস্ট্রিয়া, জার্মানি, নেদারল্যান্ডস ও স্পেনে৷

ইউরোপের আইন অনুযায়ী শিক্ষা, গবেষণার কাজ ছাড়া বাঘের বাণিজ্যিক উৎপাদন নিষেধ৷

ডাব্লিওডব্লিওএফ-এর কর্মকর্তা  হিথার সোল বলেন, ইউরোপের দেশগুলো যদিও এশিয়াতে বাঘের বাণিজ্যিক উৎপাদন বন্ধের বিষয়ে সোচ্চার, কিন্তু বাঘের বিশ্ব বাজারের বড় ব্যবসায়ী তারা৷

নির্বিচারে বন ধ্বংসের ফলে হুমকির মুখে পড়ছে বাঘ প্রজাতি৷ অন্যদিকে বাজারে বাঘের চামড়া, হাড়, ও এর অন্যান্য অংশের বানিজ্যিকীকরণ তার অস্তিত্বকে আরো হুমকির মুখে ফেলছে৷

আরআর/এসিবি (এএফপি)

গত বছরের জুলাইর ছবিঘর দেখুন...

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য

আরো সংবাদ দেখান