1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

শেষ হল গ্রন্থ মেলা

২৯ ফেব্রুয়ারি ২০১২

বাংলা একাডেমীর চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. আনিসুজ্জামানের কথায়, বই মেলায় লেখক ও পাঠকের সেতুবন্ধনই বড় পাওয়া৷ আর মহাপরিচালক শামসুজ্জামান খান বলেছেন, এমন সুশৃঙ্খল বই মেলা প্রমাণ করে পরিবেশ পেলে বাঙালি অনেক কিছুই করতে পারে৷

https://p.dw.com/p/14Bwv
ছবি: DW

এবার অধিবর্ষ বা লিপ ইয়ার৷ তাই এবারের অমর একুশে গ্রন্থ মেলা ২৮ দিনের পরিবর্তে ছিল ২৯ দিনের৷ আর এই বাড়তি একটি দিন যেন পাঠক আর লেখকদের জন্য বাড়তি আনন্দ বয়ে আনলো৷ পরীক্ষার কারণে যাদের বই মেলায় আসার সুযোগ ছিলনা, তারাও তাই শেষ দিনে বই মেলায় এসেছেন৷ তবুও বিদায়ের সুর যেন বেদনার্ত করে তোলে বই মেলার হাওয়া৷

প্রকাশকরা বললেন, এবারের বই মেলায় বরাবরের মতই গল্প উপন্যাস বেশি চলেছে৷ কবিতার পাঠক কম৷ তবে গবেষনাধর্মী বইয়ের চাহিদা ছিল৷ কবি ও কথা সাহিত্যিক মুজতবা আহমেদ মুরশেদ জানান, এই বই মেলার জন্য আবার একটি বছর অপেক্ষা করে থাকবেন তিনি৷ কারণ এ তাঁর প্রাণের মেলা৷

DW-stall-4.
বই মেলায় ডয়চে ভেলে বাংলা বিভাগের স্টলেও ছিল শেষ দিনের ভীড়ছবি: Harun Ur Rashid Swapan

বাংলা একাডেমীর চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. আনিসুজ্জামান ডয়চে ভেলেকে বলেন, বই মেলায় লেখক আর পাঠকের সেতুবন্ধনই বড় পাওয়া৷ এই মেলা সবাইকে মিলিয়ে দেয়, কাছে আনে৷ আর একাডেমীর মহাপরিচালক শামসুজ্জামান খান বলেন, এবারের বই মেলা ছিল সুশৃঙ্খল৷

বই মেলায় ডয়চে ভেলে বাংলা বিভাগের স্টলেও ছিল শেষ দিনের ভীড়৷ শ্রোতারা যেন একটি মাস স্টলকে তাদের মিলনকেন্দ্রে পরিণত করেছিলেন৷

বাংলা একাডেমী জানায়, এবারের বই মেলায় রেকর্ড সংখ্যক ৩৪৬৬ টি নতুন বই প্রকাশিত হয়েছে৷ গত বছরের তুলনায় প্রায় ১ হাজার বেশি৷ আর নতুন বইয়ের মধ্যে গল্প-উপন্যাসেরই ছিল প্রাধান্য৷

প্রতিবেদন: হারুন উর রশীদ স্বপন, ঢাকা

সম্পাদনা: দেবারতি গুহ

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য